মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইউরোপের দেশ ফ্রান্সের মোট জনসংখ্যার মাত্র ৫.৬ শতাংশ মুসলিম। এটি খৃষ্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। মোট জনসংখ্যার ৫১ শতাংশ এদের দখলে। আর ৩৯ শতাংশ ফ্রান্সিস ধর্মে বিশ্বাস করে না।
মোটকথা, ফ্রান্সে মুসলিমদের সংখ্যা খুবই নগন্য। তবে আশার কথা হলো, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার জরীপের ফল অনুযায়ী দেশটিতে দিনদিন মুসলিমদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং তারা সামগ্রিকভাবে শক্তিশালী হচ্ছে।
সম্প্রতি ফ্রান্সে জনপ্রিয়তায় শীর্ষ বিশটি নামের তালিকা প্রকাশ করেছে দেশটির সরকারি আদমশুমারী বিভাগ (ওঘঝঊঊ)। তালিকার ১৯ নম্বরের নামটি হলো মুহাম্মাদ।
বিগত ২০১৮ সালে ফ্রান্সে জন্মগ্রহণকারী অন্তত ২৪৬০ জন শিশুর নাম মুহাম্মাদ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে (ওঘঝঊঊ)। ২০১৪ সালে মুহাম্মাদ নামটি ফ্রান্সে আরো বেশি জনপ্রিয় ছিল; ২৬৫৩ জন শিশুর নাম মুহাম্মাদ রাখা হয়েছিল। এছাড়া, ১৯৯৮ সালে এই নাম রাখা হয়েছিল ১১৫৫ জন শিশুর।
আক্ষরিক অর্থেই বোঝা যায়, ফ্রান্সে ক্রমাগত মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কেননা, ইসলামের শেষ নবি হলেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, মুসলিমরাই বরকত লাভের জন্য নিজেদের সন্তানের নাম ‘মুহাম্মাদ’ রাখে। যেন,তার সন্তান আদর্শের দিকদিয়ে মুহাম্মাদ (সা.)-এর মতো হতে পারে।
আবার অনেকে মনে করেন, ছেলের নাম মুহাম্মদ রাখার সিদ্ধান্ত নিলে আল্লাহ তায়ালা ছেলে সন্তান দান করেন। এজন্য, মুহাম্মাদ নামের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়া মানে মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি। সুতরাং ভবিষ্যতে সুদিনের অপেক্ষা মুসলিমরা করতেই পারে।
উল্লেখ্য, ফ্রান্সের সবচেয়ে জনপ্রিয় পুরুষ নাম হলো, গ্যাব্রিয়েল। আর নারীদের জন্য দেশটিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম হকো এমা। [আল কুদস আরবি পত্রিকা থেকে অনুবাদকৃত]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।