পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতের হরিয়ানা কংগ্রেসের মুখপাত্রকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে দিল্লির কাছাকাছি এক এলাকায় অজ্ঞাত ব্যক্তিরা কংগ্রেস নেতা বিকাশ চৌধুরীকে (৩৮) লক্ষ্য করে ১০ থেকে ১২টি গুলি ছোঁড়ে। তিনি ফরিদাবাদের সেক্টর ৯ এর একটি শরীরচর্চা কেন্দ্র থেকে বের হচ্ছিলেন। শরীরচর্চা কেন্দ্রের বাইরে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে তার ওপর হামলা চালানো হয়।
কংগ্রেস নেতা বিকাশ চৌধুরীর বুকে প্রথম গুলি লাগে। তিনি কোনও মতে তার প্রাইভেটকার মারুতি সুজুকির দরজা খুলে ভেতরে প্রবেশ করে আত্মরক্ষার চেষ্টা করেন। কিন্তু হামলাকারীরা তখনও থামেনি। প্রাইভেটকারের সামনের কাঁচ ভেদ করে গুলি বিদ্ধ হয় ওই কংগ্রেস নেতার শরীরে। বাঁচার জন্য প্রাইভেটকারের ভেতরে প্রবেশ করলেও ডজন গুলির কাছে পরাজিত হন। ঢলে পড়েন মৃত্যুরটকারের কোলে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ বলছে, হামলাকারীর সংখ্যা ৫ জনের বেশি ছিল। প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে রাজনৈতিক নেতাকে খুনের ঘটনায় অতঙ্কে ফরিবাদের বাসিন্দারা।
রাজনৈতিক কারণে এই খুন, নাকি পুরনো ব্যক্তিগত শত্রæতার জেরেই তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। বিজেপি পরিচালিত হরিয়ানা সরকারের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে কংগ্রেস। অপদার্থ প্রশাসনিক ব্যর্থতার কারণেই দুর্বৃত্তরা প্রকাশ্যে গুলি চালাতে পেরেছে বলে মনে করছে কংগ্রেস। তবে এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি।
হরিয়ানা কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট অশোক তানওয়ার এ ঘটনার জেরে রাজ্য সরকারের ওপর তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, এখানে জংলীদের রাজ চলছে। আইনের প্রতি কারো ভয় নেই। গত বুধবারও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এক নারী উক্তত্যের প্রতিবাদ করলে দুর্বৃত্তরা তাকে ছুরিকাঘাত করে। এসব ঘটনার তদন্ত হওয়া উচিত। সূত্র : কলকাতা২৪।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।