প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
২০১৪ সালে পাকাপাকি আইনি ভাবেই বিচ্ছেদ হয় হৃতিক রোশন ও সুজান খানের। তাদের বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে এলো ভক্তরা অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে তার বহু নিদর্শন রয়েছে। কিন্তু বিবাহ বিচ্ছেদের পরেও হৃতিক ও সুজানের মধ্যে যে সুসম্পর্ক রয়েছে তা বহু বার সামনে এসেছে। কখনও কঙ্গনার প্রসঙ্গে হৃতিকের পাশে দাঁড়িয়েছেন সুজান আবার কখনও প্রকাশ্যে বা সংবাদমাধ্যমে সুজানের প্রশংসা করেছেন হৃতিক। সম্প্রতি নেহা ধুপিয়া-র একটি চ্যাট শো-তে হৃতিকের সঙ্গে তার সম্পর্কের বিষয়ে বিশদে বলেছেন সুজান।
সুজান বলেন, ‘হৃতিক আমার সাপোর্ট সিস্টেম। বিয়ে নেই তবু আমরা দুজন খুব ভাল বন্ধু। আমার জীবনের ওই জায়গাটা খুবই পবিত্র যা আমাকে কখনওই দুঃখিত করে না। এই ব্যাপারে আমার ছেলেরাও খুবই তৎপর। ওরা নিজেরাই অনেক কিছু পরিকল্পনা করে দেয়, ব্যবস্থা করে দেয়।’
ছেলেদের নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত সুজান সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তার দুই ছেলে হৃদান ও রেহান তার জীবনে ভিটামিনের মতো। তারাই সুজানের কাজ ও বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা।
ওই সাক্ষাৎকারেই সুজান হৃতিকের সঙ্গে তার প্রথম দেখা হওয়ার গল্পটি বলেছেন। তখনও হৃতিক সুপারস্টার হয়ে ওঠেননি কিন্তু সুজান জানিয়েছেন যে তখন থেকেই তার চোখে সুপারস্টার ছিলেন হৃতিক। বিদেশে ডিজাইনিং নিয়ে পড়াশোনা শেষ করে মুম্বইতে এসেই প্রেমে পড়েছিলেন হৃতিকের।
হৃতিক ও সুজানের বিয়ে হয় ২০০০ সালে। ওই বছরে বলিউডে ডেবিউ করেন হৃতিক ‘কহো না প্য়ার হ্যায়’ ছবি দিয়ে। ছবি মুক্তি পাওয়ার পর পরই বিয়ে হয় এবং স্বাভাবিকভাবেই বহু তরুণীর হৃদয় ভেঙে দেন সদ্য ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখা নায়ক।
এদিকে, ফিল্মি পরিবারের মেয়ে হয়েও সুজান কিন্তু কখনওই অভিনয়কে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নিতে চাননি। নেহা ধুপিয়া-র চ্যাট শো-তে তিনি জানিয়েছেন, সরাসরি না হলেও ভাগ্য তাকে ঠিক অন্য ভাবে বলিউডের সঙ্গে বেঁধে দিয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।