প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
১৯৭৩ সালে বক্স অফিসে হইচই ফেলে দিয়েছিল অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চনের দাম্পত্যের কাহিনী ‘অভিমান’। স্ত্রীর সাফল্য কীভাবে অবসাদগ্রস্ত করে তোলে বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী স্বামীকে এবং ধীরে ধীরে অভিমানের পাহাড় জমতে জমতে ক্রমাগত দুর্বল হতে থাকে দাম্পত্য তারই বর্ণনা ছবির পর্দায় ফুটিয়ে তুলেছিলেন ঋষিকেশ মুখোপাধ্যায়।
বিখ্যাত সেই ছবি ফের একবার সিলভার স্ক্রিনে ফিরিয়ে আনার চিন্তা করছেন পরিচালক রাজীব মেনন। পাওয়ার কাপল জয়া-অমিতাভের করা চরিত্রে এবার দেখা যেতে পারে তাদের পুত্র অভিষেক বচ্চন এবং পুত্রবধূ ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনকে। যদিও এর আগে ২০১৭ সালে বাবা-মায়ের এই ছবিটির রিমেকে অভিনয় করার কোনো ইচ্ছায় ছিল না অভিষেক বচ্চনের।
কারণ অভিষেক বচ্চন মনে করেন এই ছবিটি এমন একটি ছবি যেটার রিমের হওয়া উচিত নয়। সে কারণেই হয়তো ২০১৭ সালে পরিষ্কার ভাবেই ছবিটিতে অভিনয় করবেন না বলে জানিয়েছিলেন এই অভিনেতা। আর তাইতো ‘অভিমান’-এর রিমেক এখনও দেখতে পারেননি দর্শক।
তবে এবার হয়তো দেখা যাবে। কারণ অভিষেকের মনটা নরম হয়েছে। এই অভিনেতা বাবা-মায়ের ‘অভিমান’-এর জন্য রাজি হয়েছেন। এমনই একটি খবর সম্প্রতি ভারতীয় বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে। তাদের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে শোনা যাচ্ছে অভিষেক ও ঐশ্বরিয়া একসঙ্গে কাজ করতে চলছেন। যদিও বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। ২০১০ সালের পর তারকা এই দম্পত্যিকে এক সঙ্গে কোনো ছবিতে দেখা যায়নি। সব শেষ ২০১০ সালে ‘রাবণ’ ছবিতে দেখা গিয়েছিল তাদের দুজনকে। ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে এবার তাদের বিরতি শেষ হতে চলেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা ‘অভিমান’-এর রিমেকে অভিনয় করতে চলেছেন।
যদি সত্যি সত্যিই এমন খবর সত্যি হয় তাহলে তারকা এই দম্পত্যির কামব্যাকের জন্য ‘অভিমান’র মতো বিকল্প যে কোনো কিছুই নেই সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাদের কামব্যাক তাহলে অফ স্ক্রিন দাম্পত্যের ছোঁয়া অনস্ক্রিনে দেখতে পাবে দর্শক। অনেকেই ধারণা করছেন বাবা-মায়ের ‘অভিমান’ই বদলে দেবে তারকা এ দম্পত্যির ক্যারিয়ার গ্রাফ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।