প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বলিউডের মোস্ট এলিজিবল ব্যাচেলর সালমান খান। বিয়ে নিয়ে তার কোনো রকমের দুশ্চিন্তা নেই। কিন্তু তার ভক্তকুলের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। তার বিয়ের ডেট জানতে ভক্ত-দর্শকরা থাকেন মুখিয়ে। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, বিয়ের কার্ড ছাপানোর পরেও তা শেষ পর্যন্ত পরিনয়ে রূপ পায়নি। বিয়ে না করলেও একের পর এক বান্ধবী পাল্টেছেন তিনি। ক্যারিয়ারের মতোই সফল তার প্রেম জীবনও। অনেক বান্ধবী এসেছে আবার চলেও গেছেন। এরমধ্যে অন্যতম ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন, সঙ্গীতা বিজলানি, ক্যাটরিনা কাইফ, সোমি আলী, ব্রুনা আবদুল্লাহ, ক্লদিয়া সিজলা, হ্যাজেল কিচ প্রমুখ।
এদের প্রায় সবার সঙ্গেই বিয়ের কথা শোনা গেলেও কাউকেই সাল্লু বিয়ে করেননি। কেন? এ সব প্রশ্নের জবাব কখনো পরিষ্কার করে দেননি সুলতান। তবে সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে সঙ্গীতা বিজলানির সঙ্গে বিয়ে নিয়ে মুখ খুলছেন ভাইজান। সালমানের এমন মন্তব্যে গণমাধ্যম কর্মীরাও ইতোমধ্যেই বেশ নড়ে চড়ে বসেছেন।
বলিউডের প্রাক্তন অভিনেত্রী সঙ্গীতা বিজলানি। ১৯৮০ সালে মিস ইন্ডিয়া খেতাব পান তিনি। এর পরেই সালমানের সাঙ্গে প্রেমের সর্ম্পকে জড়িয়ে পড়েন। সঙ্গীতা বিজলানি বয়সে সালমানের চেয়ে ৫ বছরের বড়। ১৯৯৪ সালে ২৭ মে তাকে বিয়ে করার কথা ছিলো সালমান খানের। সালমানের ভাষায় কার্ড ছাপানোও হয়েছিলো বিয়ের। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাসর করতে পারেননি। জীবনের সেই হৃদয় বিদারক ঘটনাটিই সম্প্রতি বেশ মজার ছলেই জানান দিয়েছেন সুপারস্টার।
২০১৩ সালে সালমান কফি উইথ করণে এসেছিলেন। সে সময়ই নিজের ব্যক্তিগত জীবনের কিছু দিক তুলে ধরেন। করণের এক প্রশ্নে সালমান বলেন, ‘সঠিক সময় এলেই বিয়ে করবো। একটা সময় এসেছিল যখন সত্যিই আমি বিয়ে করতে চেয়েছিলাম। অনেকদূর এগিয়েও গিয়েছিলাম। সঙ্গীতার সঙ্গে বিয়ের কার্ড ছাপানোও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু আমি সঙ্গীতার যোগ্য ছিলাম না। পরে বিয়েটা অঅর হলো না।’
উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে ভারতীয় ক্রিকেটার আজহার উদ্দিনকে বিয়ে করেন সঙ্গীতা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।