প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
ল্যাকমে ফ্যাশন উইকে নামকরা অন্যান্য তারকাদের মধ্যে র্যাম্পে হাঁটলেন ড্রিমগার্ল খ্যাত নায়িকা হেমা মালিনী এবং তার কন্যা এষা দেওল। ডিজাইনার সংযুক্তা দত্তর ডিজাইন করা পোশাকে র্যাম্পে হেঁটেছেন তারা। র্যাম্প শেষ করে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছিলেন হেমা এবং এষা। কিন্তু তাদের কথার মাঝখানে হঠাৎ সঞ্চালিকার বক্তব্য শুনে মেজাজ হারান এষা। ক্ষুব্ধ হয়ে মঞ্চ ত্যাগ করেন তিনি।
এদিন হেমার পরনে ছিল আসামের ট্রাডিশনাল হলুদ-নীল রঙের মেখলা-চাদর, আর এষা দেওলের পরনে ছিল আসামের সাদা ও গোলাপী রঙের ভারি লেহেঙ্গা। তাদের দু’জনের মাথাতেই ছিল টিকলি। আসামের এই ঐতিহ্যবাহী পোশাকে র্যাম্প ভালোই মাতালেন তারা। র্যাম্পে হাঁটা পর্যন্ত সবকিছু ঠিকই ছিল। তবে বিপত্তি ঘটলো গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময়। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় মেজাজ হারালেন হেমা কন্যা এষা।
সাংবাদিকদের সামনে অাসামের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, ও মা হওয়ার পর এষা দেওলের অভিনীত প্রথম শর্ট ফিল্ম নিয়ে কথা বলছিলেন হেমা মালিনী। ‘ড্রিম গার্ল’-এর কথার সূত্র ধরেই সাংবাদিকরা আরও কিছু প্রশ্ন করতে যাচ্ছিলেন। ঠিক সেসময়ই অনুষ্ঠানের সঞ্চালিকা বলেন, ‘প্রশ্ন করার সময় পরেও পাবেন, এই অনুষ্ঠানটা শুধু সাংবাদিকদের ছবি তোলার জন্য রাখা হয়েছে। তবে তারা চাইলে ডিজাইনারকে সরাসরি প্রশ্ন করতে পারেন।’
এরপরই এক সাংবাদিক এষার কাছে কিছু জানতে চাইলে তিনি সরাসরি সঞ্চালিকাকেই প্রশ্ন করতে বলেন এবং শো ছেড়ে বেরিয়ে যান। মঞ্চে তখনো অপ্রস্তুত হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন হেমা মালিনী। পরে তিনিও কী করা উচিত বুঝতে না পেরে তিনিও বেরিয়ে যান এষার সঙ্গে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।