মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ কবিতার একটি চরণে বলা হয়েছে ‘জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে।’ তার রচিত কবিতার এই চরণটিতে যে অমোঘ বাণী বিদ্ধৃত হয়েছে তার মর্মার্থ সবাই জানেন। কিন্তু এই মৃত্যু কীভাবে হয়, মৃত্যু কি ধীর গতিতে প্রবেশ করে মানব দেহে? এই প্রশ্নের চাঞ্চল্যকর তথ্য জানালেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব মেডিসিনের একদল বিজ্ঞানী।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম মিররের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, গবেষকরা জানিয়েছেন- শরীরে মৃত্যু প্রবেশ করার পরে ফুটবল স্টেডিয়ামে ‘মাস ওয়েভ’ যেভাবে দেখা দেয়, তেমন গতিতেই জীবকোষগুলো একে একে মারা যেতে শুরু করে। আর এই তরঙ্গের গতি অতিদ্রæত। প্রতি মিনিটে ৩০ মাইক্রোমিটার। যতক্ষণ না পর্যন্ত দেহের সব কোষ মারা যায়, ততক্ষণ এই ওয়েভ চলতে থাকে।
গবেষকদলের অন্যতম সদস্য জেমস ফেরেল এবং জিয়নরুই চেং এক ধরনের ব্যাঙের ডিমের ওপরে পরীক্ষা চালিয়ে দেখান, আণবিক স্তরে ‘ডেথ সিগন্যাল’ কতটা দ্রæত গতিতে কাজ করছে। কোষগুলোর মৃত্যু-তরঙ্গকে তারা স্পষ্ট দেখিয়েছেন এবং এই তরঙ্গকে তারা ‘ট্রিগার ওয়েভ’ বলছেন। ব্যাঙের ডিম যেহেতু এক বৃহদাকৃতির কোষ, সেহেতু এই তরঙ্গ এখানে খালি চোখেই দৃশ্যমান।
এই গবেষণা নিয়ে ইতোমধ্যেই বিশ্বে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এই গবেষণা থেকে ক্যানসারের মতো রোগের প্রকৃতি নির্ণয়-সংক্রান্ত পদ্ধতি উপকৃত হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই। সূত্র: এবেলা
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।