নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস ডেস্ক : ব্যাপারটা আঁচ করা গিয়েছিল আগেই। বিশ্বজুড়ে তো তার বন্ধু-শুভাকাঙ্খির অভাব নেই। কিন্তু লিওনেল মেসি বিয়ের নিমন্ত্রণ পেলেন মাত্র ২৬০ জন। অনুমিতভাবেই শুক্রবার বিয়ে সম্পন্ন হওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা- কাকে কাকে দাওয়াত দেওয়া হলো কাকে করা হলো না, কাকে নিমন্ত্রণ জানানো উচিত ছিল- আরো কত কি।
এক্ষেত্রে প্রথমেই চলে আসে মেসির সাবেক গুরুও একান্ত ভক্ত ডিয়েগো ম্যারাডোনার নাম। স্বদেশী ফুটবল কিংবদন্তিকে নিজের বিয়েতে দাওয়াত দেননি মেসি। এ নিয়ে স্বয়ং ম্যারাডোনাকেই হতে হয়েছে প্রশ্নের সম্মুখীন। তবে ছিয়াশি বিশ্বকাপের নায়ক এটাকে খুব বড় করে দেখছেন না। এমনকি এই ঘটনা মেসির প্রতি তার ভক্তি ও ভালোবাসার উপর প্রভাব ফেলবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন।
রাশিয়ায় চলমান কনফেডারেশন্স কাপে রয়েছেন ম্যারাডোনা। সেখানে সোভিয়েতস্কাই স্পোর্টসকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে এমন প্রশ্নে একটু মজা করেই ম্যারাডোনা বলেন, ‘আমার প্রতি বিয়ের আমন্ত্রণপত্রটি হয়তো পথিমধ্যে কোথাও হারিয়ে গেছে।’ এজন্য কোন আক্ষেপ নেই তার। মেসির প্রতি তার অবস্থানও আগের মতই আছে উল্লেখ করে ৫৬ বছর বয়সী বলেন, ‘মেসির প্রতি আমার ভক্তি ও মন্তব্য এজন্য একটুও কমবে না। সে ভালো এক খেলোয়াড় এবং অসাধারন মানুষও।’
২০০৮ সালে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচ হন ম্যারাডেনা। ২০১০ বিশ্বকাপ ব্যর্থতায় কোচের পদ থেকে বহিষ্কার হতে হয় তাকে। মাঝের এই দুই বছরে খুব কাছ থেকেই দেখেছেন মেসিকে। মেসির প্রতি তার মুগ্ধতার জন্ম তখন থেকেই। কথার ভিড়ে প্রিয় মেসিকে তাই শুভকামনা জানাতে ভোলেননি ম্যারাডোনা, ‘আমি মেসিকে অভিনন্দন জানাচ্ছি; সে জানে আমি তাকে কতটা ভালোবাসি।’
মেসির বিয়ের আমন্ত্রণপত্র না পাওয়া কাছের ব্যক্তির তালিকা করলে নিশ্চিতভাবেই তা বড় হতেই থাকবে। তবে এই তালিকার প্রথমদিকে থাকবে সদ্য সাবেক বার্সেলোনা কোচ লুইস এনরিকে ও তার সাবেক গুরু পেপ গার্দিওলার নাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।