নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ডিয়েগো ম্যারাডোনার মৃত্যুতে কোনও গাফিলতি হয়েছে কিনা, এ নিয়ে তদন্ত চলমান। সেই তদন্তের মাঝেই এবার রাজপথে নেমেছে আর্জেন্টাইন ফুটবল ঈশ্বরের পরিবার। শুধু তার পরিবারই নয়, সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচারের দাবিতে এবার রাস্তায় নামলেন আর্জেন্টিনার মানুষ।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার বুয়েন্স আইরেসের জাতীয় ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ‘ওবেলিসকো’ থেকে শুরু হয় পদযাত্রা। এসময় বিক্ষোভকারীরা পতাকা উড়িয়ে, গান গেয়ে মারাদোনাকে শ্রদ্ধা জানান। রাজধানী শহরে ব্যস্ত সময়ে প্রচন্ড ভিড়ের কারণে ছিল দমবন্ধ অবস্থা।
মূলত ন্যায়বিচারের দাবিতে গত বুধবার অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘জাস্টিস ফর ডিয়েগো’ র্যালি। সেই র্যালির কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় জানানো হয় গত সপ্তাহে। আর্জেন্টিনার বুয়েন্স এইরেসের ঐতিহাসিক স্তম্ভ চত্বর ওবেলিস্ক থেকে শুরু হয় আন্দোলনকারীদের পদযাত্রা। তাতে অংশ নেন ম্যারাডোনার দুই মেয়ে ও সাবেক স্ত্রী ক্লদিয়া ভিল্লাফানে। তাদের এই সময় র্যালিতে একটি ব্যানার হাতে ঘুরতে দেখা যায়। তাতে লেখা ছিল ‘দোষীদের সামাজিক ও বিচার বিভাগীয় শাস্তি চাই।’
পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ম্যারাডোনার ছেলে ডিয়েগো ফার্নান্ডোও তার মা ওজেডাসহ উপস্থিত ছিলেন। মাস্ক পরা বিশাল আকারের জমায়েত হয় এই র্যালিতে।
প্রসঙ্গত, মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচারের দুই সপ্তাহের মাথায় হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর গত ২৫ নভেম্বর মারা যান ম্যারাডোনা। মারা যাওয়ার কারণ হিসেবে বলা হয় হার্ট অ্যাটাক। এরপর থেকেই ম্যারাডোনার মৃত্যুতে সাত জনের বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান। এরমধ্যে রয়েছেন ম্যারাডোনার মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচারকারী চিকিৎসক লিওপোলডো লুকে। তদন্তকারীরা এটাই খুঁজে দেখার চেষ্টা করছেন, ম্যারাডোনার চিকিৎসায় কোনও গাফিলতি ছিল কিনা।
এরআগে বিচার বিভাগের নির্দেশে গত সপ্তাহের সোমবার একটি মেডিকেল বোর্ড ম্যারাডোনার মৃত্যুর কারণ বিশ্লেষণ করতে বৈঠক করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।