বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
শ্রীপুর উপজেলা সংবাদদাতা : গাজীপুরের শ্রীপুরে চলন্ত সিএনজি থেকে লাফিয়ে অপহরণের হাত থেকে বেঁচে গেল কেওয়া খাদিজাতুল কুবরা মহিলা ফাজিল মাদরাসার এক ছাত্রী। এসময় জনতার হাতে গণধোলাইয়ের শিকার দুই অপহরণকারী গ্রাম পুলিশের উপস্থিতিতে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে পালিয়ে গেছে।
৯ এপ্রিল রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দুই অপহরণকারী হাসপাতাল থেকে পালানোর ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, শ্রীপুর পৌর এলাকার কেওয়া গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের কন্যা রানী আক্তার কেওয়া খাদিজাতুল কুবরা মহিলা ফাজিল মাদরাসায় আলিম ১ম বর্ষে লেখাপড়া করে। রোববার সকালে ১ম বর্ষের পরীক্ষা দেওয়ার জন্য মাদরাসায় যাওয়ার পথে ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁওয়ের (পাগলা থানার) তললী গ্রামের মোখলেছুর রহমানের পুত্র মোমেন (২৫) ও একই থানার নামাপাড়া গ্রামের শ্রীপুরের টেংরা গ্রামের আলমের বাড়ির ভাড়াটিয়া মৃত করিম বেপারীর পুত্র আলাল (২৭) একটি সিএনজি যোগে পথ থেকে ছাত্রীকে মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক সিএনজিতে উঠিয়ে বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর এলাকার গভীর জঙ্গলে নেওয়ার সময় স্থানীয় লোকজনের আনাগোনা থেকে ছাত্রী চলন্ত সিএনজি থেকে লাফিয়ে পড়েন। পরে ওই দুই যুবক দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করলে স্থানীয় লোকজন তাদেরকে আটক করে গণধোলাই দিয়ে স্থানীয় বরমী ইউনিয়ন পরিষদে নিলে গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে থানায় পাঠানো হয়। শ্রীপুর থানার কর্মরত ডিউটি অফিসার অপহরণকারীর নাম লিখে পুলিশ ছাড়াই বৃদ্ধ দফেদারের মাধ্যমে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠান। পরে অপহরণকারীরা চিকিৎসা নিয়ে বৃদ্ধ দফেদারের কাছ থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। এ ব্যাপারে ছাত্রীর চাচা সফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে শ্রীপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।