Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ২২ কার্তিক ১৪৩১, ০৪ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বৈজ্ঞানিক সকল ক্ষেত্রে যেভাবে এগিয়ে চলেছে ইরান

অনলাইন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:৫৮ পিএম

আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি উদযাপিত হবে ইরানের ঐতিহাসিক ইসলামী বিপ্লবের ৪৩তম বিজয় বার্ষিকী। আমেরিকার চাপিয়ে দেওয়া দশকের পর দশক ধরে চলমান অবরোধের মধ্যেও বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে দ্রুত ও দৃপ্তগতিতে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে দেশটি। আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইরান বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিভিন্ন উন্নয়ন সূচক শক্তিশালী অবস্থান বলে দিচ্ছে দেশটি কতটা অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে। জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা, উদ্ভাবন, প্রযুক্তিগত উন্নয়নসহ প্রায় সব ক্ষেত্রেই এখন নেতৃস্থানীয় দেশের তালিকায় রয়েছে ইরান।

ইসলামি বিপ্লবের পর গত ৪৩ বছরে বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইরানের সার্বিক উন্নয়নের একটি চিত্র তুলে ধরা হলো:

বিশ্বে ন্যানো প্রযুক্তিতে ৫ম ইরান: ন্যানো প্রযুক্তিতে বিশ্বে ৫ম স্থানে রয়েছে ইরান। ন্যানোসায়েন্স উৎপাদনে বিশ্বের দেশগুলোর অর্জনের ওপর নতুন একটি আন্তর্জাতিক সমীক্ষায় এই চিত্র দেখা গেছে।

ইরানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক ভাইস-প্রেসিডেন্ট সোরেনা সাত্তারি বলেছেন, গবেষণাটিতে একটি নতুন সূচকের ভিত্তিতে দেশ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের তুলনা করা হয়। এতে প্রযুক্তির উদীয়মান ক্ষেত্রগুলিতে নজর দেয়া হয়।তিনি বলেন, গবেষণার উপর ভিত্তি করে ইরান কেবল ন্যানোসায়েন্স উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিশ্বের পঞ্চম স্থানেই নয়, বরং চারটি উন্নত রাষ্ট্রের সাথে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সবচেয়ে উদীয়মান এবং সবচেয়ে উন্নত ক্ষেত্রগুলিতে সর্বোচ্চ স্তরের নজর দিয়েছে।

সাত্তারি জানান, মানদণ্ড অনুযায়ী, চীন প্রথম স্থানে রয়েছে। এরপরে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত এবং ইরান।

দেশীয় প্রযুক্তিতে ৯১৫টি ন্যানোপণ্য উৎপাদন ইরানের: দেশীয় প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে ১৫টিরও বেশি শিল্প ক্ষেত্রে ৯১৫টি ন্যানোপণ্য উৎপাদন এবং বাজারজাত করছে ইরান। দেশটির ন্যানোটেকনোলজি ইনোভেশন কাউন্সিল এই তথ্য জানিয়েছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ইরানে ভাল প্রবৃদ্ধির অভিজ্ঞতা অর্জনকারী শিল্পগুলির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ন্যানো প্রযুক্তি শিল্প। এই ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক উন্নয়ন প্রমাণ করে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ইরান বিশ্বের চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে।

চলতি ইরানি বছরে (যা ২০ মার্চ শেষ হয়েছে) মোট ১১৫ ট্রিলিয়ন রিয়াল (প্রায় ৪২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) মূল্যের ইরানি ন্যানোপণ্য বিক্রি হয়েছে।

ইরানের প্রযুক্তিগত উন্নতি: বর্তমানে ইরানের জ্ঞান-ভিত্তিক বাস্তুতন্ত্র জিডিপিতে ৩ শতাংশের ওপরে অবদান রাখে। শিগগিরই এই সংখ্যাটি ৫ শতাংশে পৌঁছাবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে। তবে মূল লক্ষ্য জিডিপিতে ১০ শতাংশ অংশীদারিত্বের দিকে এগিয়ে যাওয়া। ইরানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক ভাইস-প্রেসিডেন্ট সোরেনা সাত্তারি এসব তথ্য জানান।

তিনি জানান, দেশের অর্থনীতিতে জ্ঞান-ভিত্তিক কোম্পানিগুলির অবদান ৯ কোয়াড্রিলিয়ন রিয়াল (প্রায় ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) ছাড়িয়ে গেছে। ২০১৯ সালেরও তুলনায় এটি ৪৫০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।

জ্ঞান-ভিত্তিক ইকোসিস্টেম একটি নতুন-আবির্ভূত বাস্তুতন্ত্র কিন্তু এখন পর্যন্ত এটি ইরানের অনেক সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হয়েছে।

বর্তমানে ইরানে ৬ হাজার ২৬৩টি জ্ঞান-ভিত্তিক কোম্পানি কাজ করছে। এসব প্রতিষ্ঠান দেশী ও বিদেশী বাজারে প্রযুক্তির বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নত পণ্য ও পরিষেবা সরবরাহ করছে এবং তাদের মধ্যে কয়েকটি আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ করেছে।

স্মার্ট কৃষি বিকাশে সাহায্য করছে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন: স্মার্ট কৃষি বিকাশের ক্ষেত্রে জৈবপ্রযুক্তি প্রকল্প এবং উদ্ভাবনী ধারণাগুলিতে সহায়তা করছে ইরানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্সির বায়োটেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল। প্রায় ৩০টি জ্ঞান-ভিত্তিক কোম্পানি ১২০টি প্রযুক্তিগত পণ্য উৎপাদন করে কৃষি শিল্পকে উদ্ভাবন এবং সৃজনশীলতার সাথে একীভূত করতে কাজ করছে।

স্মার্ট কৃষি হচ্ছে খাদ্য নিরাপত্তার টেকসইতা যা কৃষি শিল্পকে উন্নত প্রযুক্তির সুবিধা সংবলিত পরিকাঠামো প্রদানের উপর নজর দিয়ে থাকে। ট্র্যাকিং, পর্যবেক্ষণ, স্বয়ংক্রিয় এবং বিশ্লেষণ কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য বিগ ডেটা, ক্লাউড, এবং ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) সহ আধুনিক সব প্রযুক্তি দিয়ে এই সহায়তা দেয়া হচ্ছে।

গবেষণা এবং বিজ্ঞান উৎপাদন প্রবৃদ্ধির এক দশক: গবেষণা এবং বিজ্ঞান উৎপাদন প্রবৃদ্ধিতে ইরান ২০১১ সালে যেখানে ২২তম অবস্থানে ছিল, ২০২০ সালে সেখানে ১৬তম স্থানে চলে গেছে। গত ১০ বছরে স্বাভাবিক উদ্ধৃতি সূচকের পরিপ্রেক্ষিতে স্কোপাস গ্লোবাল র‍্যাঙ্কিং পর্যালোচনায় এই চিত্র দেখা গেছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২১ সালে স্কোপাস ইন্টারন্যাশনাল সিটেশন ডাটাবেজে ইরানি বৈজ্ঞানিক নিবন্ধের সংখ্যা ৭৭ হাজার ৩৫১টিতে পৌঁছেছে। এই সংখ্যা ২০২০ সালে ছিল ৭১ হাজার ৯৭১টি এবং ২০১৯ সালে ৬৪ হাজার ৯৮৮টি।

২০২১ সালের ডাটা এখনও সম্পূর্ণ হয়নি এবং উল্লিখিত সংখ্যা আবার বাড়বে। ২০১৯ সালে বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ এবং ইরানী গবেষকদের সাম্প্রতিক গবেষণার ফলাফল আন্তর্জাতিক গড় উদ্ধৃতির তুলনায় প্রায় ০.০৮ শতাংশ বেশি। ২০২০ সালে এটি ১৪ শতাংশে বেড়েছে।

সুতরাং, ২০২০ সালে ইরানীদের গবেষণা আরও গুণগত হয়ে উঠেছে। এছাড়াও, বিজ্ঞান উৎপাদনে ইরানের আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণের ফলে গবেষণা কার্যক্রম বেড়েছে। ২০১৯ সালে যা প্রায় ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ ছিল, ২০২০ সালে তা ৩০ দশমিক ৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

২০১৯ সালে বিশ্বের শীর্ষ ১ শতাংশে ইরানি প্রবন্ধের অবদান ছিল ১ দশমিক ২ শতাংশ। ২০২০ সালে এটি ১ দশমিক ৩ শতাংশে পৌঁছেছে৷ বিজ্ঞানের বিশ্বে এই গ্রুপের নিবন্ধগুলির সর্বাধিক সংখ্যক উদ্ধৃতি রয়েছে৷

ইরান দ্রুত বর্ধনশীল হচ্ছে, তবে যে কোনো ক্ষেত্রেই দেশটিকে বৈজ্ঞানিক উদ্ধৃতির ক্ষেত্রে নিজেকে শক্তিশালী করতে হবে।

বিজ্ঞান কূটনীতির বিকাশ: বিজ্ঞান কূটনীতির অন্যতম সূচক দুটি বা ততোধিক দেশের মধ্যে যৌথ গবেষণা পরিচালনা করছে। ইরান ২০২০ সালে স্কোপাসে আন্তর্জাতিক নিবন্ধ ভাণ্ডারে এক তৃতীয়াংশেরও বেশি লিখেছে। যা আগের চেয়ে প্রায় ৩০ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২০ সালে ইরানী গবেষকদের আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক অবদান ৩ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে।

বিশ্বের শীর্ষ ১ শতাংশ সবচেয়ে আলোচিত নিবন্ধে ইরান: স্কোপাসের সর্বাধিক আলোচিত নিবন্ধগুলির শীর্ষ ১ শতাংশে ইরানী নিবন্ধগুলির অবদান ২০২০ সালে ১ দশমিক ৩ শতাংশে পৌঁছেছে। ২০১৯ সালের ১ দশমিক ২ শতাংশ থেকে বেড়েছে ০ দশমিক ১ শতাংশ।

বিশ্বসেরা গবেষকের তালিকায় ১২ ইরানি: বিশ্বসেরা গবেষকের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন ১২ জন ইরানি গবেষক। ক্ল্যারিভেট প্রকাশিত উচ্চতর উদ্ধৃত (cited) বার্ষিক গবেষক তালিকা ২০২২ এ তারা স্থান পেয়েছেন।

তালিকা মতে, ১২ ইরানি গবেষক উচ্চতর উদ্ধৃত গবেষকদের মধ্যে রয়েছেন। বিশ্বের সকল গবেষকদের মধ্যে তারা ১ হাজার জনের মধ্যে রয়েছেন।

বিশ্লেষকরা বিশ্বজুড়ে এবং অনেক গবেষণা ক্ষেত্র জুড়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সনাক্ত করতে পরিমাণগত এবং গুণগত উভয় বিশ্লেষণ পদ্ধতি ব্যবহার করেন। এই বছর, প্রায় ৭০টি দেশের ৬ হাজার ৯৩৮ জন বিজ্ঞানী এবং সমাজ বিজ্ঞানীকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

উচ্চতর উদ্ধৃত গবেষক তালিকার আগের পর্বে ১৫ জন গবেষক ইরানী প্রতিষ্ঠান থেকে স্থান লাভ করেন। কিন্তু ২০২২ সালের তালিকায় ১২ ইরানি গবেষককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

বৈজ্ঞানিক প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বে ১৫তম ইরান: বিভিন্ন পরিসংখ্যনে দেখা গেছে, ইরান বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞান উৎপাদনে ১৫তম স্থান নিয়ে ২০২২ সাল শুরু করে। করোনাভাইরাস মহামারীর পর পরবর্তী বছরগুলিতে আরও অগ্রগতি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বিজ্ঞান উৎপাদনের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক ব্যবস্থায় ইরান বিশ্বের ১৫তম স্থানে রয়েছে।

মানব উন্নয়ন সূচকে ১১৫টি দেশের উপরে: এদিকে, মানব উন্নয়নের দিক দিয়ে ইরান এখন বিশ্বের ১১৫টি দেশের চেয়ে বেশি উন্নত। জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) মানব উন্নয়ন সূচকে এই চিত্র উঠে এসেছে।

ইউএনডিপির মানব উন্নয়ন সূচকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরান অন্য ১১৫টি রাষ্ট্রের তুলনায় ভালো অবস্থানে রয়েছে।১৯১টি দেশের এইচডিআই সম্পর্কিত তথ্য ধারণ করা এই প্রতিবেদনে সুইজারল্যান্ড, নরওয়ে এবং আইসল্যান্ড তালিকার শীর্ষে রয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইরান বিশ্বের ১১৫টি দেশের তুলনায় এগিয়ে ৭৬তম স্থানে রয়েছে। ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের অবস্থান ২০২০ সালের ৭৭ থেকে ২০২১ সালে ৭৬-এ উন্নীত হয়েছে।

ইরানের মানব উন্নয়ন সূচক চীন, ভারত, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া, ইউক্রেন, জর্ডান, লেবানন, আলজেরিয়া, মিশর, কিউবা এবং ইরাকের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে।

সূত্র: মেহর নিউজ, তেহরান টাইমস



 

Show all comments
  • বন্ধু খান ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৮:১০ এএম says : 0
    ইসলামি বিপ্লব না বলে শিয়া বিপ্লব বলেন অধিক যুক্তিসঙ্গত হবে
    Total Reply(0) Reply
  • Syed Mohd Abdul Mabud ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১০:০৯ এএম says : 0
    সুন্নী মুসলমান ও শীয়া মুসলমান পরস্পর মাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ। উভয়েই এক আল্লাহ এক রাসুল ওকে কোর‌আনে বিশ্বাসী। ইসলামের মৌলিক বিষয়ে উভয়ের কোন পার্থক্য নাই। শুধু মাত্র রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইনতিকালের পর খেলাফত পরিচালনার প্রশ্নে নেতৃত্ব নিয়ে মতভেদ রয়েছে। এই দীর্ঘ সময়ে ইসলামের বিরোধী শক্তি তার সুযোগ গ্রহন করে উভয়ের মাঝে এক বিরাট দূরত্বের সৃষ্টি করে বিশ্ব মুসলিমের একতাকে বিভক্ত করে তাদের মূল্যবান ভূমি ও খনিজ সম্পদ লুটপাট করতে সক্ষম হয়েছে। পরাশক্তি রাজনীতি এইভাবে প্রায় ৩০০/৪০০কোটি মুসলিম জাতিকে পদানত করে পশ্চাদপদ জাতিতে পরিণত করে রেখেছে। আজকের মুসলিম জাতীয়তাবাদী ইসলামী ইরান এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে জীবন মরণ সংগ্রাম করে সর্বক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত গৌরবের বিষয়। আমরা সুন্নী-শীয়া ইসলামী বিশ্বের ঐক্যর ভিত্তিতে বিশ্ব মুসলিমের অগ্রগতি কামনা করি। মানবজাতির বৃহত্তর কল্যাণে তা খুবই জরুরি। পৃথিবীর নিপীড়িত নির্যাতিত অধিকার-হারা গরীব মানুষ সুখী হ‌উক। ইসলামী ইরান
    Total Reply(0) Reply
  • Aziz shakib ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:০৬ পিএম says : 0
    Iran can regroup Muslims
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইরান


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ