গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
কাইকম এবং ওয়াতামি গ্রুপের মধ্যে যৌথ উদ্যোগে চুক্তি সই হয়েছে। ওয়াটামি গ্রুপ জাপানের অন্যতম একটি বৃহত্তম গ্রুপ অব কোম্পানি যারা চেইন রেস্তোরাঁর ব্যবসা, কৃষি সংস্থা, বৃদ্ধাশ্রমসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। পাশাপাশি, ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কম্বোডিয়া থেকে জাপানে দক্ষ মানবসম্পদ আনায়নে কাজ করে আসছে।
সম্প্রতি রাজধানীর একটি মনোমুগ্ধকর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, কাইকম ড্রিম স্ট্রিট কোম্পানি লিমিটেড গঠন যেটি জাপানী কোম্পানি গুলোর চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ বাংলাদেশী মানবসম্পদ তৈরি করবে যা টিআইপিটি (প্রযুক্তিগত ইন্টার্ন ট্রেনিং পোগ্রাম) এবং এসএসডব্লিউ (নির্দিষ্ট দক্ষ কর্মী) প্রেরনে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করবে। মহান এই উদ্যোগ দুই দেশের মধ্যে কর্মশক্তির ব্যবধান কমাবে এবং পাশাপাশি উভয় দেশের অর্থনীতিতে বড় প্রভাব ফেলবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ জাপানি দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি ইওয়ামা এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে জাইকা বাংলাদেশ অফিসের প্রধান প্রতিনিধি তোমোহিদে ইচিগুচি, বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল কাদের এবং ওয়াতামি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও জাপানের সাবেক এমপি মিকি ওয়াতানাবে উপস্থিত ছিলেন। জেট্রো বাংলাদেশ অফিসের প্রধান প্রতিনিধি ইউজি আন্দো, বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিস লিমিটেডের (বিওইএসএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মল্লিক আনোয়ার। জাপান ও বাংলাদেশ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বৃন্দ, ১৫ টিরও বেশি জাপানি কোম্পানির প্রতিনিধি যারা বহু বছর ধরে বিভিন্ন দেশের মানবসম্পদ উন্নয়নে কাজ করছেন।
অন্যদিকে, কাইকম গ্রুপ জাপানের একটি বিখ্যাত সফ্টওয়্যার এবং পরামর্শ পরিষেবা কোম্পানি যারা ৫ বছর ধরে বাংলাদেশে তাদের জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রশিক্ষন কেন্দ্র, বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের মধ্যে জাপানি ভাষা ও সংস্কৃতির প্রসার এবং বাংলাদেশে প্রথমবারের মত জাপানিজ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিসিয়েন্সি টেস্ট সার্টিফিকেশন (জেপিটি) চালু করেছে। মূলত,তারা সার্টিফাইড,দক্ষ জাপানি ভাষা শিক্ষার্থী তৈরিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। ওয়াতামি এজেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট, জুন ওনেদার স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয় এবং অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য রাখেন কাইকম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও অঞ্জন দাস। তিনি তার বক্তব্যে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা, লক্ষ্য ও দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে কাইকম এবং ওয়াতামি গ্রুপের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) চুক্তি স্মাক্ষরিত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।