দেশকে আরও একবার বিশ্বকাপ জেতাতে মাঠে চেষ্টার কোন কমতি রাখেননি ফ্রান্স দলের খেলোয়াড়রা। আসর শুরুর আগেই ইনজুরিতে বড় তারকাদের হারানোর ধাক্কা সামলে ১৮' বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা উঠে এবারো উঠে গিয়েছিল বিশ্বকাপের ফাইনালে।তবে শেষ বাধা আর পেরুনো হয়।এমবাপের অনবদ্য এক হ্যাট্রিকের পরেও ফাইনালে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে হারের বেদনায় পুড়তে হয় দিদিয়ে দেশামের দল।
তবে হারলেও প্রিয় দলের লড়াকু পারফরম্যান্সে গর্বিত দেশটির কোটি কোটি জনতা।তাই বিশ্বকাপ শেষে এমবাপে-জিরুডদের দেশের মাটিতে রাজকীয়ভাবে স্বাগত জানাতে কোন কার্পণ্য করেন নি তারা।
ফ্রান্স ফুটবল টিমকে বহনকারী বিমান যখন প্যারিসের বন্দরে অবতরণ করে তখন স্থানীয় সময় গভীর রাত।আর সেই সময়েও লাখ লাখ সমর্থক বিমানবন্দরে এসে জড়ো হয়েছিলেন দলকে বরণ করে নেওয়ার জন্য। বিমান থেকে নেমে প্যারিসের রাজপথে বীরের সম্মানই পেয়েছেন এমাবেপরা।
দেশে ফেরার সময় দলের অধিকাংশ ফুটবলারকে অবশ্য স্বাভাবিকই দেখিয়েছে। ফুটবলারদের স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির সমর্থকদের অনেকের হাতে ছিল জাতীয় পতাকা। প্রিয় ফুটবলারদের জার্সি পরেও গিয়েছিলেন অনেকে। বিমান থেকে নামার সময়ই এমবাপের মুখ ছিল থমথমে। পরেও তাঁর মুখে হাসি দেখা যায়নি। বিমান থেকে প্রথম নামেন অধিনায়ক লরিস এবং কোচ দিদিয়ের দেশম।তাদের পর একে একে নামেন বাকি ফুটবলার এবং কোচিং স্টাফরা।