মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় একটা আসনও পাবে না বিজেপি। এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন খোদ রাজ্য বিজেপির সাবেক সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বর্তমানে দলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
দিলীপ ঘোষ বলেন, কলকাতায় যে অব্যবস্থা চলছে তারপরও এই শহরের মানুষ তৃণমূলকেই ভোট দেবে। তার ভাষায়, ‘বিজেপি কলকাতায় কবে সিট পেয়েছে? কলকাতার লোক দুর্নীতি নিয়ে ভাবে না। নিজের সুবিধা নিয়েই থাকে। গোটা রাজ্যে প্রতিবাদ চলছে। কলকাতায় প্রতিবাদ কোথায়? তারা নিজেরা নিজেদের নিয়ে থাকেন। আমি যা বলি সত্য বলি। কারও খারাপ লাগলে আমার কিছু করার নেই। কারও যদি দম থাকে, কলকাতায় বিজেপিকে জিতিয়ে দেখাক। এখানকার বাঙালিদের এটাই ক্যারেকটার। কালিঘাটের কাছে থাকি। আনন্দে থাকি। ভিখারি হয়ে থাকি। কিচ্ছু যায় আসে না। পুজোর টাকা পেয়ে খুশি থাকি।’ মমতা সোমবারের বৈঠকে ঘোষণা করেন, এবার ৪৩ হাজার পুজো কমিটিকে ৬০ হাজার রুপি করে অনুদান দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ বিলেও মিলবে ছাড়। সিইএসই এবং রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন পর্ষদকে পুজো কমিটিগুলোকে বিদ্যুৎ বিলে ৬০ শতাংশ ছাড় দেওয়ার অনুরোধও জানান তিনি।
এই বিষয়েও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন দিলীপ। তিনি বলেন, ‘বড় করে মেলা, খেলা, পুজো। আমরা কেষ্ট, পার্থর নাম ভুলে যাবো। এভাবেই খয়রাতি চলবে। আমরা পুজোয় ৬০ হাজার আর বাকি ৫০০ রুপিতে সব ভুলে যাবো।’
পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অনুব্রত মণ্ডল আপাতত আইনের মারপ্যাঁচে আটকে আছেন। তবে দিলীপের মতে, এটি নিয়ে বিশেষ মাথাব্যথা নেই পশ্চিমবঙ্গের মানুষের। তাই জনগণকে সতর্ক করে তার বক্তব্য, ‘পঞ্চায়েত দূরের কথা। এখন বাঁচাও সাধু বাবা চলছে। সব ভুলিয়ে দেওয়ার চাল। ভাববেন না ইলেকট্রিক বিল কম হবে। আসলে সেই বোঝা আমাদের ওপর চাপবে।’ সূত্র: জি নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।