পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইমরান খানকে সরানোর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হাত নেই বলে দাবি করেছে দেশটি। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়েছে। খবর দ্য ডনের। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেওয়া শেষ ভাষণেও ইমরান খান বলেছেন, আমার স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতিতে ক্ষিপ্ত হয়ে ‘বিদেশি শক্তি’ বিরোধী দলকে অর্থ দিয়ে আমার বিরুদ্ধে সংসদে অনাস্থা আনার ষড়যন্ত্র করেছে। জাতির উদ্দেশে গত শুক্রবার রাতে দেওয়া ভাষণে তিনি আবারও এ ষড়যন্ত্রের মূল কারিগর হিসেবে এক মার্কিন ক‚টনীতিকের নাম পুনর্ব্যক্ত করেছেন। পৃথক এক ভাষণে ইমরান খান ওই মার্কিন ক‚টনীতিকের নাম ধরে সমালোচনা করেছেন। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী সচিব ডোনাল্ড লুকে তিনি মূলহোতা হিসেবে উল্লেখ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত আসাদ মজিদ খানকে ডেকে ডোনাল্ড লু পাকিস্তানের শাসক পরিবর্তনের হুমকি দিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ করেন ইমরান খান। ইমরান খানের এ অভিযোগের পর শুক্রবার রাতেই মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহকারী মুখপাত্র জালিনা পোর্টার বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর এ অভিযোগ একেবারেই ভিত্তিহীন ও অসত্য। জালিনা পোর্টার আরও বলেন, আমরা পাকিস্তানের সংবিধানকে শ্রদ্ধা করি। দেশটির সাংবিধানিক সব ধরনের পদক্ষেপকেই আমরা স্বাগত জানাই। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের সঙ্গে আমরা জড়িত নই। ডন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।