মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপিকে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় এল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য প্রয়োজন ছিল ১৪৮টি আসনের। তবে তৃণমূল ২১০টিরও বেশি আসন পেয়েছে। বিধানসভা নির্বাচনে জয় পেতে এবার আদাপানি খেয়েই লেগেছিল ক্ষমতাসীন বিজেপি। কিন্তু মাসের পর মাস খাটা-খাটুনি করেও লাভের লাভ হয়নি কিছুই। রোববারের ফলাফলে তৃণমূল শুধু জয়ীই নয়, একেবারে গো-হারা হেরেছে বিজেপি। ডাহা ফেল করেছে মোদি-শাহের নির্বাচনী রণকৌশল। অন্যদিকে বিরোধী দল বিজেপি পায় ৭৫টির বেশি আসন। ভরাডুবি হয়েছে বাম-কংগ্রেস জোটের। নির্বাচনে জয়ের জন্য এবার মরিয়া হয়ে উঠেছিল বিজেপি। বাংলার মোট ২২টি জনসভা করার কথা ছিল কেবল নরেন্দ্র মোদিরই। তবে করোনা পরিস্থিতির কারনে তা আর সম্ভব হয়নি। বাতিল করতে হয় বেশকিছু সফর। তবুও প্রায় ১৮টি জনসভা করেন তিনি। কেবল মোদিই নয়, বাংলার প্রচারে সময় দিয়েছিলেন অমিত শাহ, স্মৃতি ইরানি, রাজনাথ সিং, জেপি নাড্ডা, কৈলাশ বিজয়বর্গীয় এমনকি যোগী আদিত্যনাথও। বিজেপি সব সময়ই মোদি ম্যাজিকের বড়াই করে। কিন্তু এবার বাংলায় সে ম্যাজিকে কাজ হয়নি। মোদি জনসভা করেছেন এমন মাত্র ২টি আসনে জয় পেয়েছে তার দল। আসনগুলো হলো নন্দীগ্রাম আর হলদিয়া। মোদি জনসভা করেছিলেন কাঁথিতে। তবে জয়ের নাগাল পায়নি তার দল। হুগলিতে কার্যত ভরাডুবি হয়েছে বিজেপির। ১৮ মার্চ পুরুলিয়া আর ২১ মার্চ বাঁকুড়ায় সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেও পরাজয় এড়ানো যায়নি। এ ছাড়া মার্চের ৭ তারিখ কলকাতায় ছিল বিজেপির ব্রিগেড সমাবেশ। সেখানেও হাজির ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। তবে কলকাতাতেও একেবারেই আশানুরূপ হয়নি গেরুয়া শিবিরের ফলাফল। এসব আসন ছাড়াও মোদি ছুটে গিয়েছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুরে। সভা করেছিলেন হাওড়ার উলুবেড়িয়া ও ডুমুরজলাতেও। তবে সব জায়গাতেই পরাজিত হয়েছেন গেরুয়া প্রার্থীরা। ভরাডুবি অব্যাহত বারাসাতেও। এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।