Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মনের দুঃখ প্রকাশ করলেন কণ্ঠশিল্পী ঐশী

বিনোদন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩০ মার্চ, ২০২১, ৩:৪৩ পিএম

কণ্ঠ দিয়ে অগণিত শ্রোতার হৃদয় জয় করেছেন ফাতেমাতুজ জাহরা ঐশী। শিক্ষাজীবনের মধ্যেই পেয়ে গেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ঐশী কখনো কারো ওপর রেগে কথা বলেন না সচরাচর। সামাজিকমাধ্যমেও ঐশী নীরব ভূমিকা পালন করেন। কখনো উত্তেজিত হন না। তবে এবার ঐশীকে অন্য মেজাজে দেখা গেল।

ফেসবুকে ঐশী লিখেছেন, ‘দুর্বল এবং ব্যর্থ মানুষের চিৎকার অনেক জোরে হয়। মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে আমরা ব্যাকবোন লেস শিল্পীরা একটা মর্যাদার আসনে আসীন হচ্ছি, এমন সময় শকুনের নজর কোনোভাবেই কাম্য নয়। শিল্পী সমাজের জন্য কে কি করতে পারে তার অজস্র প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে। মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির উন্নয়নে কার কতটুকু অবদান আছে তার প্রমাণও রয়েছে। কালো বিড়াল কখনো ফর্সা হয় না। থলের বিড়াল থলে থাকাই ভালো। চিৎকার করে মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি উন্নয়ন হয় না, কাজে প্রমাণ করা লাগে। অসংখ্য মেরুদণ্ডহীন শিল্পী এর প্রমাণ অলরেডি পেয়ে গেছে। সুতরাং, মেরুদণ্ডহীন শিল্পীদের দণ্ডের আর প্রয়োজন নেই’।

ঐশীর স্ট্যাটাসে ইশারায় ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন, অনেকেই তা ধরতে পারেননি। কণ্ঠশিল্পী সায়েরা রেজা এ বিষয়ে ঐশীকে প্রশ্ন করেন। তখনই বিষয়টি খোলাশা করে ডাক্তারি পড়ুয়া ঐশী বলেন, ‘মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে আমার বয়স কিন্তু বেশি না। আমার এখন শেখার সময়। কিন্তু সম্প্রতি আমাদের কাজ নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায় স্ট্যাটাসটা দিয়েছি। আমরা নেগেটিভ কিছু শিখতে চাই না। কভিড-১৯ আসার পর ইন্ডাস্ট্রিতে অনেকগুলো ভালো উদ্যোগ দেখেছি, কিন্তু সবই দেখলাম বাধার সম্মুখীন। তাহলে আমরা কাজ করবো কিভাবে, শিখবো কিভাবে’।

ঐশী প্রশ্ন করেন, ‘নেগেটিভ শিক্ষা দিয়ে কি আমরা চলতে পারবো? এ জন্যই মনের দুঃখে স্ট্যাটাসটা দিয়েছি, অন্য কিছু না। আশা করবো সিনিয়ররা বিষয়টা বুঝতে পারবেন, আমাদের শেখার সুযোগ করে দিবেন।’



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সঙ্গীত


আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ