বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
আগামী ২মার্চ বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশ ঘিরে ভীষণ ব্যস্ত সময় পার করছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। বিশেষ করে আয়োজক রাজশাহীর। বিভাগের আট জেলা জুড়ে চলছে বৈঠক আর মত বিনিময়। লক্ষ্য সমাবেশ সফল করা।
সভাগুলোয় স্থানীয় পয্যায়ের নেতাকর্মী ছাড়াও কেন্দ্রীয় নেতারা অংশ নিচ্ছেন। চষে ফিরছেন বিভাগ। এদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেস্টা সাবেক মেয়র ও এমপি মিজানুর রহমান মিনু, সাবেক মন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বিএনপির যুগ্মমহাসচিব হারুনার রশিদ এমপি প্রমুখ।
রাজশাহী বিএনপি অফিসে প্রতিদিন সভায় বসছেন নেতারা। আশেপাশের উপজেলা চষে ফিরছেন। নগরীর ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সভা করছেন। লক্ষ্য আশেপাশে থেকে লোক সমাগম ঘটানো। ইতোপূর্বের অভিজ্ঞতা থেকে হিসেব নিকেশ করছেন তারা। এমন শংকার কথা মাথায় রাখছেন অতীতের মত হঠাৎ করে পরিবহন ধর্মঘট ডেকে সভায় জনসমাগম ব্যাহত করার অপতৎপরতার কথা। খুলনার সমাবেশের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা চলছে। এসব সভায় মিনু ছাড়াও বিএনপি নেতা ও সাবেক মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, এ্যাড, শফিকুল হক মিলন, জেলা আহবায়ক আবু সাঈদ চাঁদসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সমাবেশ ঘিরে ব্যানার ফেষ্টুন লাগানো শুরু হয়েছে। তবে তাতে সমাবেশের স্থানের কথা নেই। এ ব্যাপারে বিএনপির কান্ডারী মিজানুর রহমান মিনুর সাথে আলাপকালে বলেন, আমরা তিনটি স্থানের ব্যাপারে প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছি। বিশেষ করে সাহেব বাজার জিরো পয়েন্ট কিংবা গণকপাড়া বাটার মোড়। আশাকরি অনুমতি পাবে। অতীতের মত সমাবেশের একদিন আগে হয়তো জানানো হবে। যেখানেই হোক রাজশাহী বিএনপির দূর্গতা প্রমানিত হয়ে যাবে। অনেকে ধারনা করছেন বিগত সমাবেশের মত মাদ্রাসা মাঠের উল্টো দিকের রাস্তায় অনুমতি মিলতে পারে। আর তা একেবারেই শেষ মুহুর্তে।
বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথি বিশেষ অতিথি হিসাবে কারা আসছেন তা নিয়েও চলছে গুঞ্জন। প্রত্যাশা দলের মহাসচিব আসবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।