নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ডিয়েগো ম্যারাডোনার পর একে একে চলে যাচ্ছেন ফুটবলের অসংখ্য দিকপাল। পৃথিবী থেকে উঠে তারা হয়ে যাচ্ছেন সেই দুর আকাশের তারা। চলে গেলেন মেসিদের বিশ্বকাপের ফাইনালে তোলা কোচ আলেসান্দ্রো সাবেয়া। এবার পৃথিবীর মায়া কাটিয়েছেন ইতালিয়ান বিশ্বকাপ বিজয়ী পাওলো রসি।
ইতালিয়ান এই কিংবদন্তির বিদায়ে শোকে স্তব্ধ হয়ে গেছেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে এবং জিকো। ম্যারাডোনার পর পাওলো রসির মৃত্যু পুরো ফুটবল বিশ্বকেই স্তব্দ করে দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সকালে রসির স্ত্রী ফেডেরিকা কাপ্পেলেত্তির সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা থেকেই খবরটি ছড়িয়ে পড়ে। যেখানে মৃত ফুটবলারের স্ত্রী ইতালীয় ভাষায় লিখেছিলেন, ‘পের স্রেফ’। যার অর্থ, অমর। রোসির মৃত্যুর কারণ জানানো হয়নি পরিবারের পক্ষ থেকে। তবে ইতালীয় সংবাদমাধ্যমের খবর, দূরারোগ্য রোগে ভুগছিলেন তিনি।
রসির মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ পেলে সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত গত কয়েক দিন ধরে আকাশে তারার সংখ্যা বাড়ছে। একবার শুনেছিলাম, তোমার বাবা আমার খেলা দেখাতে নিয়ে গিয়েছিল। ফিওরেন্তিনার বিরুদ্ধে একটি প্রীতি ম্যাচ ছিল সেটা। তোমার তখন ১০ বছর বয়স। কী সম্মানের ব্যাপার! তোমার বন্ধুত্ব ও উদারতার জন্য ধন্যবাদ। বন্ধু পাওলো, সৃষ্টিকর্তা যেন তোমাকে দু’হাত বাড়িয়ে স্বাগত জানায়।’
সাবেক ফরাসি তারকা মিশেল প্লাতিনি বলেছেন, ‘দুরন্ত ফুটবলার ও গোলদাতা ছিল রোসি। জুভেন্টাসে এক সঙ্গে তিন মওসুমে খেলেছি। সে সময় সব ট্রফি আমরাই পেতাম। চোটের কারণে বেশিদিন ফুটবল খেলতে পারেনি। নিষেধাজ্ঞার জন্য অনেক কষ্ট পেয়েছিল।’ সাবেক ব্রাজিলীয় তারকা, কিংবদন্তি ফুটবলার জিকো বলেছেন, ‘শান্তিতে থাকুক আমার ভাল বন্ধু এবং সোনার ছেলে।’ পাশাপাশি সাবেক জার্মান ফুটবলার ইয়ুর্গেন ক্লিন্সম্যান টুইট করেন, ‘বন্ধু পাবলিটো, তোমাকে সব সময়ে মনে রাখব।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।