পবিত্র লাইলাতুল বরাত
আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল বরাত। পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের গুনাহ মাফ, বিপদমুক্তি ও
বাংলাদেশ পুলিশের বহিরাগত ক্যাডেট এস.আই (নিরস্ত্র) নিয়োগ ২০১৯ পরীক্ষায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার প্রার্থীর মধ্যে শারীরিক ও লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আমরা ৪ হাজার ১ শ’ ২৫ জন প্রার্থী মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হই। তার মধ্যে সিলেকশন বোর্ড গত ৯ ফেব্রæয়ারি ১ হাজার ৪ শ’ত ২ জনকে সাময়িক ভাবে সুপারিশ করেছেন। মেডিক্যাল ও পুলিশ ভেরিফিকেশনে ৯৫ জন প্রার্থী বাদ পড়ে যায়। চূড়ান্তপর্যায়ে নিয়োগ দিতে বাকি ১৩০৭ জনকে মৌলিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য মনোনীত করেন কর্তৃপক্ষ। বিগত বছরগুলোর চূড়ান্ত ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, প্রতি বছর প্রায় ১৫০/২০০ জনের মত প্রার্থী বাদ পড়ে যায় পুলিশের এ নিয়োগে।
গত বছরের পুলিশের এই গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগে সাময়িকভাবে সুপারিশ করে ২০০০ জন প্রার্থীকে। পরে মেডিক্যাল ও ভেরিফিকেশনে বাদ পড়ে যায় ৮৬ জন প্রার্থী। পরে ১৯১৪ জন প্রার্থীকে মৌলিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করার জন্য সুপারিশ করে কর্তৃপক্ষ। প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময়ে আরো প্রায় ১৫৫ জন প্রার্থী অন্যান্য সরকারি চাকুরি ও ব্যাংকের চাকুরিতে চলে যায়। হিসেব মতে বছর শেষে প্রায় শ’দুয়েক প্রার্থী বাদ পড়ে যায় পুলিশের ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায়।
এদিকে বেশ কয়েকটি সরকারি ব্যাংক ও দপ্তরে বিভিন্ন পদের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। খুব শীঘ্রই ৩৮তম বি.সি.এস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এসকল পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে মনোনীত হলে অনেকেই বাংলাদেশ পুলিশের এই পদে যোগদানে অপারগতা প্রকাশ করবে। আর তাদের এই অপরাগতায় বাংলাদেশ পুলিশের এস.আই পদে কাঙ্খিত জনবল নিয়োগে প্রায় শ’দুয়েক শূণ্য পদ সৃষ্টি হচ্ছে।
উল্লেখিত বিষয় বিবেচনা করে বেকার সমস্যা দূরীকরণে এসকল অযোগ্য এবং অনিচ্ছুক প্রার্থীর বিপরীতে সৃষ্ট শূণ্যপদ পূরণে ভাইভা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা প্রার্থীদের অপেক্ষমান তালিকা প্রকাশ করে সেখান থেকে সুপারিশ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
গ্রাম: ছায়কোট, থানা ও উপজেলা: চান্দিনা, জেলা: কুমিল্লা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।