নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ক্রিকেট ইতিহাসের চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ৬ বলে ছয় ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড গড়েছেন নিউজিল্যান্ডের লিও কার্টার। নিউজিল্যান্ডের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট ড্রিম ইলেভেন সুপার স্ম্যাশে এ কীর্তি গড়েছেন কার্টার। গতকাল টুর্নামেন্টের একটি ম্যাচে মুখোমুখি হয় ক্যান্টারবুরি কিংস ও নর্দার্ন নাইটস। আগে ব্যাট করে নর্দার্ন নাইটস ২০ ওভারে সংগ্রহ করে ২১৯ রান। ২২০ রানের বিশাল টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে দলকে অবিশ্বাস্য জয় উপহার দেন কার্টার। শেষ পাঁচ ওভারে ক্যান্টারবুরির দরকার ছিল ৬৪ রান। ইনিংসের ১৬তম ওভারে বল করতে আসেন আন্তন দেভচিচ। এ বাঁহাতি স্পিনারকে পাত্তাই দেননি কার্টার। দেভচিচের করা ছয়টি ডেলিভারিকেই ছক্কায় পরিণত করেন তিনি। এ ওভার শেষে সমীকরণ দাঁড়ায় ২৪ বলে ২৮ রান। পরে ৭ বল হাতে থাকতে দলের জয় নিশ্চিত করেন কার্টার।
এর আগে টি-টোয়েন্টিতে ৬ বলে ছয় ৬ ছক্কা হাঁকানোর কীর্তি রয়েছে যুবরাজ সিং, হজরতুল্লাহ জাজাই ও রস হোয়াইটলি। এর মধ্যে যুবরাজ সিং এ কীর্তি গড়েছেন বিশ্বকাপে। বাকিরা ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে। ২০০৭ সালের প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্টুয়ার্ড ব্রডের এক ওভারে ৬ ছক্কা হাঁকান যুবরাজ। এরপর ২০১৭ সালে ইয়র্কশায়ারের বোলার কার্ল ক্রেভারের ৬ বলে ৬ ছক্কা হাঁকান রস হোয়াইটলি। ২০১৮ সালে আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগে আব্দুল্লাহ মাজারির এক ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকান জাজাই।
তবে ওভারে ৬ ছক্কা হাঁকানোর ইতিহাস আরও পুরনো। স্বীকৃত ক্রিকেটে টানা ছয় বলে ছয় হাঁকানোর রেকর্ড গড়েছিলেন স্যার গ্যারি সোবার্স। ১৯৬৮ সালে ৩১ আগস্ট নটিংহ্যামশায়ারের হয়ে গ্ল্যামারগনের বোলার ম্যালকম নাশের টান ছয় বলে ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন তিনি। এরপর ১৯৮৫ সালে তৎকালীন বোম্বের হয়ে রবি শাস্ত্রী বরোদার বোলার তিলক রাজের এক ওভারে ৬ ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন। ২০০৭ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের ড্যান ফন বাঞ্জের এক ওভারে ৬ ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন হার্শেল গিবস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।