গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
ছাত্র রাজনীতির আঁতুর ঘর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রদলের নব-নির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে ফজলুর রহমান খোকন ও ইকবাল হোসেন শ্যামল প্রায় ২ শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে উপস্থিত হন। এসময় ছাত্রলীগের একটি পক্ষ সেখানে স্লোগান দিলে পুরো এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। তবে এদিন কোন ধরণের সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায় নি।
রবিবার সকাল এগারোটায় ছাত্র দলের নব নির্বাচিত নেতারা মধুর ক্যান্টিনে উপস্থিত হন। আগে থেকেই সেখানে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাসকে মধুর ক্যান্টিনে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়৷
মধুর ক্যান্টিনে প্রবেশ করে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল এবং সদ্য বিদায়ী ঢাবি সভাপতি আল মেহেদী তালুকদার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন৷ এসময় ঢাবি সভাপতি সনজিতের সঙ্গে হাত বাড়িয়ে কুশল বিনিময় করার চেষ্টা করলেও সনজিতে অসহযোগিতার কুশল বিনিময় হয়নি বলে অভিযোগ ছাত্রদলের।
কুশল বিনিময়ের পর মধুর ক্যানটিনের বাম পাশের টেবিলে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন। দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা কলেজ থেকে আসা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা 'খালেদা' বিরোধী স্লোগান দেয়া শুরু করলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ‘খালেদার চামড়া তুলে নেবো আমরা’, ‘খালেদার দুই গালে জুতা মার তালে’, ‘ছি! ছি! খালেদা লজ্জায় বাঁচি না’, ‘জয় বাংলা’ ইত্যাদি স্লোগানের সঙ্গে করতালি দিতে থাকেন। অন্যদিকে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ‘খালেদা, জিয়া’ স্লোগান দিতে দেখা যায়৷
মধুর ক্যানটিনে পৌনে ১ ঘণ্টার মতো অবস্থান করে বের হয়ে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথম মধুর ক্যান্টিনে এসেছি৷ কিন্তু ছাত্রলীগ আমাদের সঙ্গে সৌজন্যমূলক আচরণ করেনি৷ তারা উস্কানিমূলক স্লোগান দিয়েছেন৷ আমরা বলব ক্যাম্পাসে এখনো সহাবস্থান নিশ্চিত হয়নি৷’
এসময় তিনি বলেন, ‘ছাত্রদল শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সব সময় পাশে থাকবে৷ আমাদের প্রথম পদক্ষেপ হলো বিশ্ববিদ্যালয় কার্যকর সহাবস্থান এবং ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিতের বিষয়ে উপাচার্যের সাথে আলোচনা করব৷’
এদিকে ছাত্রদল-ছাত্রলীগ উত্তেজনা আতঙ্ক বিরাজ করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মনে। তারা বলছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেতাদের মধ্যে একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও সমঝোতার মানসিকতা থাকলেও বহিরাগতদের জন্য ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছড়ানো বেমানান।
মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রদল, ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের স্লোগানে উত্তেজনা
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
ছাত্র রাজনীতির আঁতুর ঘর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রদলের নব-নির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে ফজলুর রহমান খোকন ও ইকবাল হোসেন শ্যামল প্রায় ২ শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে উপস্থিত হন। এসময় ছাত্রলীগের একটি পক্ষ সেখানে স্লোগান দিলে পুরো এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। তবে এদিন কোন ধরণের সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায় নি।
রবিবার সকাল এগারোটায় ছাত্র দলের নব নির্বাচিত নেতারা মধুর ক্যান্টিনে উপস্থিত হন। আগে থেকেই সেখানে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাসকে মধুর ক্যান্টিনে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়৷
মধুর ক্যান্টিনে প্রবেশ করে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল এবং সদ্য বিদায়ী ঢাবি সভাপতি আল মেহেদী তালুকদার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন৷ এসময় ঢাবি সভাপতি সনজিতের সঙ্গে হাত বাড়িয়ে কুশল বিনিময় করার চেষ্টা করলেও সনজিতে অসহযোগিতার কুশল বিনিময় হয়নি বলে অভিযোগ ছাত্রদলের।
কুশল বিনিময়ের পর মধুর ক্যানটিনের বাম পাশের টেবিলে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন। দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা কলেজ থেকে আসা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা 'খালেদা' বিরোধী স্লোগান দেয়া শুরু করলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ‘খালেদার চামড়া তুলে নেবো আমরা’, ‘খালেদার দুই গালে জুতা মার তালে’, ‘ছি! ছি! খালেদা লজ্জায় বাঁচি না’, ‘জয় বাংলা’ ইত্যাদি স্লোগানের সঙ্গে করতালি দিতে থাকেন। অন্যদিকে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ‘খালেদা, জিয়া’ স্লোগান দিতে দেখা যায়৷
মধুর ক্যানটিনে পৌনে ১ ঘণ্টার মতো অবস্থান করে বের হয়ে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথম মধুর ক্যান্টিনে এসেছি৷ কিন্তু ছাত্রলীগ আমাদের সঙ্গে সৌজন্যমূলক আচরণ করেনি৷ তারা উস্কানিমূলক স্লোগান দিয়েছেন৷ আমরা বলব ক্যাম্পাসে এখনো সহাবস্থান নিশ্চিত হয়নি৷’
এসময় তিনি বলেন, ‘ছাত্রদল শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে সব সময় পাশে থাকবে৷ আমাদের প্রথম পদক্ষেপ হলো বিশ্ববিদ্যালয় কার্যকর সহাবস্থান এবং ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিতের বিষয়ে উপাচার্যের সাথে আলোচনা করব৷’
এদিকে ছাত্রদল-ছাত্রলীগ উত্তেজনা আতঙ্ক বিরাজ করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মনে। তারা বলছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেতাদের মধ্যে একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও সমঝোতার মানসিকতা থাকলেও বহিরাগতদের জন্য ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছড়ানো বেমানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।