গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
তিন সড়কে রিকশা চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে রাজধানীর মালিবাগ, রামপুরা, বাড্ডাসহ বেশ কয়েকটি পয়েন্টে সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন রিকশাচালকরা। এদিকে তাদের অবরোধে নগরজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। দুর্ভোগে পড়েছেন অফিসগামীরা।
জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে রাজধানীর রামপুরার ওয়াপদা রোড, উত্তর বাড্ডা ও কুড়িল বিশ্বরোডের সড়কের একপাশে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন তারা। এ সময় ‘সড়ক আছে যেখানে রিকশা চলবে সেখানে’, ‘চলবে চলবে রিকশা চলবে’-এ স্লোগান দেয় রিকশাচালকরা।
এর মধ্যে দাবি না মানলে রিকশাচালকরা আগামীকাল বুধবার ৭ ঘণ্টা সড়কে আন্দোলন করবে বলেও জানা গেছে। বাড্ডা থানার ডিউটি অফিসার এসআই মান্নান জানান, সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। রিকশাচালকরা সকাল ৮টা থেকে উত্তর বাড্ডার ফুজি টাওয়ারের সামনে অবস্থান নেন।
এদিকে রিকশাচালকদের এই বিক্ষোভের কারণে দীর্ঘক্ষণ বসে থেকেও গন্তব্যে যেতে পারছেন না নগরবাসী। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে পথ ফুরোচ্ছে না। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন অফিসগামীরা। অনেককে হেটে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে।
নতুন বাজার এলাকায় সামিয়া রহমান নামে এক ব্যাংক কর্মকর্তা ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, বিশ্বরোড থেকে এ পর্যন্ত আসতে ১ ঘণ্টা ১০ মিনিট সময় লেগেছে। বাস যেন এগোচ্ছেই না।
বিশ্বরোড এলাকায় এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী জানান, তার অফিস রামপুরায়। তিনি দুই ঘন্টা ধরে বসে আছেন। বাস এগোচ্ছেই না। তীব্র গরমে আর কতক্ষণ বসে থাকা যায়। এ কারণে হেটেই অফিস যাচ্ছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।