এডিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ! অতি প্রয়োজনীয় ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাপেল কিংবা টেলিগ্রামের মতো অ্যাপগুলিতে মেসেজ পাঠিয়ে দেয়ার পরও তাতে কোনও ভুল থাকলে এডিট করা
বরগুনায় প্রকাশ্য দিবালোকে স্ত্রীর সামনে স্বামী রিফাত শরীফকে কুপিয়ে হত্যার মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার ভোর রাতে নিহত হয়েছেন তিনি। ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নয়ন বন্ডের নিহত হওয়ার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। এই খবরে ফেইসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন, আবার অনেকে হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। কেউ কেউ আবার নয়ন বন্ডদের গডফারাদের খুঁজে বের করে তাদেরকে শাস্তির আওয়ায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
নিহত নয়নের ছবি শেয়ার করে এ.এইচ.কামরুল তার ফেইসবুক পেইজে লিখেন, ‘খবরের অন্তরালে খবর! বরগুনার চাঞ্চল্যকর রিফাত হত্যাকারী নয়ন বন্ড পুলিশের গুলিতে নিহত। আলহামদুলিল্লাহ। সাবাস বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।’
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সেক্রেটারি শহিদুল ইসলাম তার ফেইসবুকে লিখেন, ‘জাতির দুর্ভাগ্য, রিফাতরা জীবন দেয়ার আগে নয়ন বন্ডরা আইনের আওতায় আসে না!’
‘নয়ন বন্ডের মতো এ ধরণের ক্রসফায়ারকে সমর্থন করি। বরগুনাকে যারা কলংকিত করেছেন তাদের সবার বিচার চাই।’ - লিখেছেন হেমায়েত হোসাইন।
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও গবেষক মেহেদী হাসান পলাশ লিখেছেন, ‘গোপন কথা রহিয়া গেল গোপনে। নয়ন 007- ঠাস, ঠাস!’
‘নয়ন বন্ড বন্দুক যুদ্ধে মারা গেলো, কিন্তু নয়নকে যারা এ পথ চিনিয়েছে তাদের বিচার কি হবে। গড ফাদাররা সব সময় কেন ধরা ছোয়ার বাহিরে?’ - ওয়াসিম ফারুকের প্রশ্ন।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক আফসান চৌধুরী লিখেছেন, ‘নয়ন বন্ডের প্রাণ গেলো, বহু মানুষের ইজ্জত বাঁচলো I কিন্তু ভাই, দেশ তো নয়ন দিয়ে ভরা I কয়টা মারবেন ? পয়দাও করেন আবার মারেন।’
‘নয়ন ভন্ডকে ক্রসফায়ার দেয়া ঠিক হয়নি। তাকে গ্রেফতার করে গডফাদারদের মুখোঁশ উন্মমোচন দরকার ছিলো।’ - ভিন্ন মত প্রকাশ করে লিখেছেন মোহাম্মদ রুবেল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।