রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
কুড়িগ্রামের উলিপুরে ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত হয়ে ৪টি গরু মারা গেছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ক্ষুরা রোগে প্রায় দুই শতাধিক গরু আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত গবাদি পশু নিয়ে দুঃচিন্তায় পড়েছে কৃষকরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার ধামশ্রেনী ইউনিয়নের পূর্ব নাওড়া গ্রামে গত এক মাস পূর্বে গরুর ক্ষুরা রোগের প্রাদূর্ভাব দেখা দেয়। এ ইউনিয়নের মলাতিপাড়ার শশী মোহনের ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত ৬টি গরুর মধ্যে ১টি মারা গেছে। এছাড়াও একই গ্রামের ধনকুমারের আক্রান্ত ৪টি মধ্যে ১টি, হাতিয়া ইউনিয়নের নুতুন অনন্তপুর গ্রামের আব্দুল মান্নান মিয়ার ১টি ও একই ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া গ্রামের আবুল কালামের ১টি বাছুর মারা গেছে। শশী মোহন জানান, কষ্ট করে গরু লালন-পালন করছি, কিন্তু গরু নিয়ে মহাচিন্তায় পড়েছি।
এছাড়া, হাতিয়া ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া গ্রামের আবুল কালামের ৩টি, আনছার আলীর ২টি, চরেয়াড় পাড় গ্রামের আমিনুল ইসলামের ৭টি, শাহের আলীর ৪টি, ধামশ্রেনী ইউনিয়নের বিমল চন্দ্রের ৪টি, রবীন্দ্রনাথের ২টি, মলাতিপাড়া গ্রামের অমরেন্দ্র নাথের ৩টি, মুকুল মিয়ার ৩টি, নাছির উদ্দিনের ৫টি, নাওড়া গ্রামের নজরুল ইসলামের ২টি, হরিপদ সাহার ৩টি, ধরনীবাড়ি ইউনিয়নের মধুপুর গ্রামের বকুলের ২টি, শতীশের দালানের সাইফুল ইসলামের ৫টিসহ হাতিয়া ভবেশ, হাতিয়ার গ্রাম, মালচার পাড় গ্রামের প্রায় ২ শতাধিক গরু ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত হয়েছে।
উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ প্রধান জানান, ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত পশুর চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত ভেকসিন রয়েছে। চিকিৎসা সেবা ও রোগ প্রতিরোধের করণীয় সম্পর্কে কৃষকদের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। ক্ষুরা রোগ ভাইরাস জনিত হওয়ায় সবচেয়ে মারাত্মক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।