Inqilab Logo

মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মঙ্গোলিয়ার ভবিষ্যৎ খেয়ে ফেলছে ভেড়া-ছাগল

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩১ মে, ২০১৮, ১২:০০ এএম

মঙ্গোলিয়ার তৃণভূমিতে ছাগল ও ভেড়ার আধিক্য খাদ্য সঙ্কটের সৃষ্টি করছে। ফলে শীতকালে প্রচুর গবাদি পশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে জাতিসংঘ বিশেষ প্রস্তাব দিয়েছে। মরুভূমির দেশ মঙ্গোলিয়া। দেশটিতে তৃণভূমির পরিমাণ সামান্য। দেশটির স্বল্পপরিমাণ তৃণভূমিতে চারণ করে প্রায় পাঁচ কোটি ছাগল ও ভেড়া। আর এই ছাগল-ভেড়াগুলোই মঙ্গোলিয়ানদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ, তৃণভূমিতে ঘাস বা তৃণলতা মূলসহ খেয়ে ফেলছে ছাগল ও ভেড়া। এর ফলে তৃণভূমিতে ঘাস ও লতাপাতা জন্মানোর পথ রোধ হয়ে যাচ্ছে। এর ফলে ছাগল ভেড়া নিজেদের ভবিষ্যৎ যেমন সঙ্কটে ফেলছে ঠিক তেমনই খামারিদের ভবিষ্যৎও শঙ্কার মধ্যে ফেলছে। দেশটিতে শীতের সময় হাজার হাজার ছাগল ও ভেড়ার মৃত্যু হয়। কারণ তীব্র শীত প্রতিরোধের জন্য তারা তাদের শরীরের খুব বেশি চর্বি জমাতে পারে না। এর ফলে পশুপালনকারীরাও হতাশ হয়ে পড়ছেন। একই সময়ে অনেকগুলো ছাগল ও ভেড়ার মৃত্যু তাদেরকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে। আর এমনভাবে চলতে থাকলে আগামী দশ বছরের মধ্যে মঙ্গোলিয়া থেকে ছাগল ভেড়া উধাও হয়ে যাবে। আর এটা হলে পশুপালনের সঙ্গে যুক্ত থাকা হাজার হাজার মানুষ বেকার হয়ে পড়বেন বা অর্থনৈতিক সঙ্কটে পড়বেন। এমন সমস্যা সমাধানে বিকল্প একটি চিন্তা বের করেছে জাতিসংঘ। তাদের প্রস্তাব অনুযায়ী যার যত বেশি পশু তার তত বেশি কর দিতে হবে। এতে ভেড়া বা ছাগলের সংখ্যা কমে আসবে এবং প্রত্যেক ছাগল ও ভেড়া যত্ন পাবে। আর খাদ্যের ওপর চাম কমার ফলে মঙ্গোলিয়ার তৃণভূমি রক্ষা পাবে। ডয়চে ভেলে।



 

Show all comments
  • জামান ৩১ মে, ২০১৮, ৩:০৮ এএম says : 0
    বিকল্প চিন্তা করা যেতে পারে
    Total Reply(0) Reply
  • Sazzadur Rahman Barbhuiya ১৮ জুলাই, ২০১৯, ৩:২৯ এএম says : 0
    Call me
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভবিষ্যৎ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ