Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতীয় ইতিহাসের অনন্য অধ্যায় ভাষা আন্দোলন

আফতাব চৌধুরী | প্রকাশের সময় : ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:০০ এএম

১৯৪৭ এর ১৭ মে মুসলিম লীগ নেতা চৌধুরী খালিকুজ্জামান ঘোষণা করেন, উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা। পাকিস্তান রাষ্ট্র তখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এ ঘোষণার প্রতিবাদে বিশিষ্ট ভাষাতত্ত¡বিদ ও উদার দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ দৈনিক আজাদ পত্রিকায় একটি প্রবন্ধ লিখে বলেন, বাংলা হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা।
পাকিস্তান জন্ম নেয়ার পরের মাস অর্থাৎ সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকায় তমুদ্দিন মজলিস বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য একটি প্রচার পুস্তিকা প্রকাশ করে। সংগঠনটির সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘সৈনিক’ও বাংলাভাষার পক্ষে প্রচার চালাতে থাকে। ড. কাজী মোতাহার হোসেন, আবুল মনসুর প্রমুখ বুদ্ধিজীবীগণ বাংলার পক্ষে প্রবন্ধাদি লিখতে শুরু করেন। কিন্তু তাদের মতামতকে তোয়াক্কা না করে ৫ ডিসেম্বর ১৯৪৭ করাচিতে অনুষ্ঠিত মুসলিম লীগের সম্মেলনে উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘোষণার জন্য প্রস্তাব গৃহীত হয়।
উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে ঘোষণার প্রতিবাদে ৬ ডিসেম্বর ১৯৪৭ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষার পক্ষে ছাত্র-শিক্ষকদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শেষে এক শোভাযাত্রা শহর প্রদক্ষিণ করে। ১২ ডিসেম্বর মুষ্টিমেয় কিছু লোক উর্দু ভাষার পক্ষে মাইকযোগে প্রচারে বের হলে ‘পলাশি ব্যারাক’ এলাকায় ছাত্র ও সরকারি কর্মচারিরা বাঁধা দিলে ব্যাপক সংঘর্ষের সৃষ্টি হয় এবং এর ফলে শহরের বিভিন্ন এলাকায় সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
২১ ডিসেম্বর ১৯৪৭ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ দৈনিক আজাদ পত্রিকায় পুনরায় বাংলা ভাষাকে সমর্থন করে প্রবন্ধ প্রকাশ করেন। ওদিকে করাচিতে পাকিস্তান গণপরিষদে জানুয়ারি-ফেব্রæয়ারি (৪৮) অধিবেশনে উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করা হবে বলে সিদ্ধান্তÍ গৃহীত হয়। এ অধিবেশনে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গ্রহণের জন্য পূর্ব পাকিস্তান থেকে নির্বাচিত গণপরিষদ সদস্যরা দাবি তোলেন কিন্তু তাদের দাবি অগ্রাহ্য হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, বাংলা ভাষার পক্ষে কথা বলার জন্য সংসদ সদস্যদের রাষ্ট্রবিরোধী ও বিদেশি চর বলে আখ্যায়িত করা হয়। এই অন্যায়-অন্যায্য তৎপরতার প্রতিবাদে ২৬ জানুয়ারি ১৯৪৮ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র ধর্মঘট ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
২ মার্চ ’৪৮ ঢাকার ফজলুল হক হলে ছাত্র, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী ও জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক নেতাদের এক সভায় ‘সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠন করা হয় এবং ১১ মার্চ প্রতিবাদ দিবস পালনের কর্মসূচি গৃহীত হয়। ১১ মার্চ ঢাকাসহ প্রতিটি জেলা ও মহকুমা শহরে মিটিং, মিছিলসহ ধর্মঘট দারুণভাবে সফল হয়। ঢাকা, যশোর, রাজশাহী, সিলেট ও দিনাজপুরে পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। বিভিন্ন জেলায় হাজার হাজার ছাত্র গ্রেফতার বরণ করে। সঙ্গতকারণে দেশব্যাপী বাংলা ভাষার পক্ষে তীব্র জনমত গড়ে উঠতে থাকে। এ মার্চ মাসেই পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পূর্ব বাংলা সফরে আসেন। ঢাকার রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন উৎসবে তিনি ঘোষণা করেন ‘উর্দু হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা।’ উভয় সভাতে ছাত্ররা জিন্নাহর ঘোষণার প্রতিবাদ জানায়। সরকারের তীব্র দমননীতি, জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তিÍ প্রচার ইত্যাদির ফলে ঢাকা ও বরিশালে দাঙ্গা সৃষ্টি হয়। পরে নানা কারণে প্রথম পর্যায়ের এই আন্দোলন খানিকটা স্তিমিত হয়ে আসে।
পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পাকিস্তানের এই অংশের উপর আধা ঔপনেবেশিক, আধা স্বৈরতান্ত্রিক শাসন কায়েম করে। তীব্র দমননীতি চালিয়ে জনগণের কন্ঠরোধ করতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে। দমননীতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে-রবীন্দ্র জয়ন্তÍী, নজরুল জয়ন্তÍী পালনেও বাঁধা দিত পুলিশ। শেরে বাংলা ফজলুল হক, মাওলানা ভাসানী, সোহরাওয়ার্দির মত নেতাদের সভা ১৪৪ ধারা জারি করে বন্ধ করা হয়। কিন্তু যেখানে অত্যাচার, সেখানে প্রতিরোধ। সোহরাওয়ার্দি, শেখ মুজিবুর রহমান প্রমুখ জাতীয়তাবাদী নেতৃত্বে সরকার বিরোধী ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’ (পরে পরিবর্তিত নাম আওয়ামী লীগ) ১৯৪৯ সালে গঠিত হয়। ১৯৫১ সালের মার্চ মাসে গঠিত হয় যুব সংগঠন ‘যুব লীগ’। ভাষা আন্দোলনে এ যুব লীগের অবদান অসামান্য।
২৬ জানুয়ারি ১৯৫২ সালে দ্বিতীয় পর্যায়ের ভাষা আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। প্রধানমন্ত্রী নাজিমুদ্দিন ঢাকা এসে পল্টন ময়দানে আহুত জনসভায় ঘোষণা করেন, উর্দু হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা। ৩০ জানুয়ারি ১৯৫২ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষার সমর্থনে ছাত্র ধর্মঘট, শোভাযাত্রা ইত্যাদি প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এদিন বিকেলে মাওলানা ভাসানীর সভাপতিত্বে বার লাইব্রেরি হলে ‘সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠিত হয়। এ সভাতে ২১ ফেব্রয়ারি প্রদেশব্যাপী বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে হরতাল পালনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। উল্লেখ্য, ২১ ফেব্রæয়ারি প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশন নির্ধারিত ছিল।
৪ ফেব্রæয়ারি ১৯৫২ সালে বাংলার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় সংগ্রাম পরিষদের ডাকে ঢাকা শহরে ছাত্র ধর্মঘট, সভা ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। ২১ ফেব্রæয়ারি দেশব্যাপী হরতাল পালনের সিদ্ধান্তÍকে সমর্থন জানানো হয়। অতঃপর চলে জোর প্রস্তুতি। ২০ ফেব্রæয়ারি ১৯৫২ কেন্দ্রীয় কারাগারে বাংলা ভাষা সমর্থন করে গ্রেফতার হওয়া রাজবন্দিরা অনশন পালন করেন। সরকার ঢাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে সভা, সমিতি, মিছিল নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এ ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে বিকেলে বার লাইব্রেরী হলে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের কার্যসমিতির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কমিটির সদস্য ছাড়াও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ছাত্র-যুব প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। দীর্ঘ আলোচনার পর ১১-৪ ভোটে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ না করার সিদ্ধান্তÍ গৃহীত হয়। এ সিদ্ধান্তেÍর কারণ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ মনে করেন ১৪৪ ধারা ভঙ্গের অজুহাতে সরকার আসন্ন নির্বাচন স্থগিত করে দিতে পারে। কিন্তু ঐদিন গভীর রাতে ফজলুল হক হলের পুকুর পারে ১১ জন ছাত্রনেতা মিলিত হয়ে সিদ্ধান্তÍ নেন আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে হবে তাই ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করা প্রয়োজন। এ সিদ্ধান্তÍ দ্রæত আন্দোলনকারী সকল ছাত্র সংগঠন ও ছাত্রাবাস গুলোতে জানিয়ে দেয়া হয়।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রæয়ারি সিদ্ধান্তÍ মোতাবেক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিটি কলেজে ধর্মঘট পালিত হয়। সকাল থেকে ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যলয়ের কলা ভবনের আমতলা মাঠে এসে সমবেত হতে লাগল। সকলের চোখে-মুখে উত্তেজনা। বেলা ১১টায় পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সভার কাজ শুরু হল। ছাত্রনেতা গাজিউল হক সভাপতি নির্বাচিত হলেন। তিনি লাফ দিয়ে একটি টেবিলের উপর উঠে সভার কাজ শুরু করেন। একের পর এক বক্তা জ্বালাময়ী ভাষণ দিয়ে ১৪৪ ধারা ভাঙার পক্ষে অভিমত দান করেন। ১৪৪ ধারা ভঙ্গের সিদ্ধান্তÍ গৃহীত হয়। হাজার হাজার ছাত্র ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে রাস্তায় বের হতে উদ্যত হয়। সামনে রাস্তায় অসংখ্য পুলিশ রাইফেল, টিয়ার গ্যাস, ঢাল-লাঠি নিয়ে প্রস্তুত।
ছাত্ররা দশ জনের এক একটি দলে ভাগ হয়ে রাস্তায় নামে আর পুলিশ তাদেরকে ভ্যানে উঠিয়ে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ এভাবে চলার পর ছাত্ররা উত্তেজিত হয়ে ওঠে, শুরু হয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা। পুলিশ কলা ভবনের মধ্যে টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ শুরু করে। ছাত্ররা নিক্ষিপ্ত টিয়ার গ্যাস সেল ধরে উল্টে পুলিশের দিকে ছুড়তে থাকে। কলা ভবনের মাঠ পুলিশ দখল করে নেয়। পাশের দেয়াল টপকে, শেষে দেয়াল ভেঙ্গে ছাত্ররা মেডিক্যাল কলেজ, হাসপাতাল ও হোস্টেল প্রাঙ্গণে আশ্রয় নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। সামনের রাস্তায় ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষ চলে বেশ কিছু সময়। মেডিক্যাল ছাত্ররা একটি নতুন মাইক কিনে এনে হোস্টেলে হর্ণ ঝুলিয়ে কর্মীদের প্রতি নির্দেশসহ আন্দোলনের পক্ষে বক্তব্য রাখতে শুরু করে। পরে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হোস্টেল ও মুসলিম হলে মাইক লাগিয়ে প্রচার শুরু হয়। ছাত্রনেতাদের অধিকাংশ ইতিমধ্যে গ্রেফতার বরণ করে বা আহত হয়। বেলা ৩টায় প্রাদেশিক পরিষদের অধিবেশন বসবে। ছাত্ররা তার পূর্বে পুণরায় মেডিক্যাল হোস্টেল ও আশেপাশের এলাকায় জমায়েত হতে থাকে। মন্ত্রিদের গাড়ি দেখলে ¯েøাগান দিতে থাকে। তিনটা দশ মিনিটে অসংখ্য পুলিশ মেডিক্যাল হোস্টেল এলাকায় ঢুকে পড়ে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। এ গুলি চালনায় আব্দুল জব্বার ও রফিক মাথায় ও বুকে গুলি লেগে নিহত হয়, আহত হয় ৬০ জন। অনেকের অবস্থা তখন গুরুতর। মেডিক্যাল ও অন্যান্য ছাত্ররা তাদের ধরাধরি করে হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে নিয়ে যায়। হাসপাতালে আরো দুইজনের মৃত্যু হয়, তাদের নাম সালাম ও বরকত। গুলি চালনার সংবাদে সারা শহর শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়ে। দোকানপাঠ, যানবাহন, অফিস-আদালত সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায়। হাজার হাজার মানুষ পুলিশের বাঁধা অতিক্রম করে হাসপাতালের দিকে এগোতে থাকে। অবস্থা বেগতিক দেখে সরকার ঢাকা শহরে সান্ধ্য আইন (কারফিউ) জারি করে।
মৃতদেহগুলো মর্গে রাখা ছিল। কারফিউ অগ্রাহ্য করে কয়েকজন দুঃসাহসী মেডিক্যাল ছাত্র গোপনে মর্গ পাহারা দিচ্ছিল। গভীর রাতে সেনাবাহিনী মৃতদেহগুলো ট্রাকে তুলে নিয়ে যায়। পাহারারত ছাত্ররা অতি সঙ্গোপনে তাদের অনুসরণ করে। আজিমপুর গোরস্থানে দুটি গর্ত করে লাশগুলোকে কবর দিয়ে ওরা চলে গেলে উক্ত ছাত্ররা কবর দুটো শনাক্ত করে ফিরে আসে।
১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রæয়ারি ১০ টার মধ্যে হোস্টেল প্রাঙ্গণে সমবেত হয় সর্বস্তরের লক্ষাধিক মানুষ। মাওলানা ভাসানী গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করে উত্তেজনাপূর্ণ ভাষণ দেন। উপস্থিত সকল মানুষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। শহীদের রক্তমাখা শার্টকে পতাকা হিসেবে তুলে ধরে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে রাস্তায় বেরিয়ে পড়ে মিছিল। এমন মিছিল এর আগে আর কেউ দেখেনি। মিছিল হাইকোর্টের কাছে পৌঁছলে পুলিশ মিছিলের গতিরোধ করে আক্রমণ করে। সেখানে নিহত হন একজন, আহত হন অসংখ্য।
এরপর সংগ্রামের দীর্ঘ ইতিহাস। ভাষা সংগ্রাম পরিণত হয় মুক্তি সংগ্রামে। ১৯৭১ সালে সে সংগ্রামের সমাপ্তি ঘটে, সৃষ্টি হয় স্বাধীন বাংলাদেশ। সার্বভৌম স্বাধীন বাংলাদেশ। বাংলাদেশের একদল দেশপ্রেমিক আন্তÍর্জাতিক দরবারে ২১ ফেব্রæয়ারিকে স্থায়ী আসনে বসানোর জন্য চেষ্টা চালান। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কোর সাধারণ সভায় ২৮টি দেশের সমর্থনে স্বীকৃত হয় ২১ ফেব্রæয়ারি। ২১ ফেব্রæয়ারি আন্তÍর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভাষা

২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
function like(cid) { var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "clike_"+cid; //alert(xmlhttp.responseText); document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_comment_like.php?cid="+cid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function dislike(cid) { var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "cdislike_"+cid; document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_comment_dislike.php?cid="+cid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function rlike(rid) { //alert(rid); var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "rlike_"+rid; //alert(xmlhttp.responseText); document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_reply_like.php?rid="+rid; //alert(url); xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function rdislike(rid){ var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "rdislike_"+rid; //alert(xmlhttp.responseText); document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com/api/insert_reply_dislike.php?rid="+rid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } function nclike(nid){ var xmlhttp; if (window.XMLHttpRequest) {// code for IE7+, Firefox, Chrome, Opera, Safari xmlhttp=new XMLHttpRequest(); } else {// code for IE6, IE5 xmlhttp=new ActiveXObject("Microsoft.XMLHTTP"); } xmlhttp.onreadystatechange=function() { if (xmlhttp.readyState==4 && xmlhttp.status==200) { var divname = "nlike"; document.getElementById(divname).innerHTML=xmlhttp.responseText; } } var url = "https://old.dailyinqilab.com//api/insert_news_comment_like.php?nid="+nid; xmlhttp.open("GET",url,true); xmlhttp.send(); } $("#ar_news_content img").each(function() { var imageCaption = $(this).attr("alt"); if (imageCaption != '') { var imgWidth = $(this).width(); var imgHeight = $(this).height(); var position = $(this).position(); var positionTop = (position.top + imgHeight - 26) /*$("" + imageCaption + "").css({ "position": "absolute", "top": positionTop + "px", "left": "0", "width": imgWidth + "px" }).insertAfter(this); */ $("" + imageCaption + "").css({ "margin-bottom": "10px" }).insertAfter(this); } }); -->