Inqilab Logo

মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ডায়াবেটিসের চিকিৎসা

| প্রকাশের সময় : ২০ অক্টোবর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

ডায়াবেটিসের চিকিৎসার ক্ষেত্রে রক্তের গøুকোজ নিয়ন্ত্রণ বা কাঙ্খিত মাত্রায় রাখাটাই সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। তবে একই সাথে ইতোমধ্যে ডায়াবেটিস জনিত কোন জটিলতা দেখা দিয়ে থাকলে তার যথোপযুক্ত চিকিৎসা করা এবং যে অঙ্গ প্রতঙ্গ ডায়াবেটিসের কারণে ঝুঁকিতে পড়তে পারে তার দিকে বিশেষ নজর রাখা জরুরী। একেকজন ডায়াবেটিক রোগীর জন্য চিকিৎসা পদ্ধতির একটু তারতম্য হতে পারে। কিন্তু সকল ডায়াবেটিক রোগীর জন্য মূলনীতি একই। সেগুলো হলো -
(ক) জীবন যাপন ভিত্তিক ব্যবস্থাপনা
১) খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন
২) পদ্ধতিমত নিয়মিত কায়িক পরিশ্রম বা ব্যায়াম
(গ) ওষুধ গ্রহণ করা
রক্তের গøুকোজ নিয়ন্ত্রণের জন্য পদ্ধতিগুলো একেকটি পর্যায়ক্রমে ব্যবহার করা যায়, অথবা কারো কারো জন্য যেকোন দু’টি বা তিনটি একত্রেই ব্যবহার করার প্রয়োজন হতে পারে।
ক. জীবন যাপন ভিত্তিক ব্যবস্থাপনা
১. সঠিক খাদ্যাভ্যাস: সকল ডায়াবেটিক রোগীর ক্ষেত্রেই সর্বাগ্রে এবং সবচেয়ে জরুরীভাবে প্রয়োজন হল- সঠিক খাদ্যাভ্যাস বেছে নেওয়া। প্রতিদিনের খাদ্যদ্রব্যের পরিমান ও খাদ্যগ্রহনের সময় একই রকম না থাকলে শুধুমাত্র ওষুধ দিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। প্রথম দিকে শুধুমাত্র খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন ও সঠিক পদ্ধতিতে শারীরিক শ্রমের মাধ্যমেই কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছার চেষ্টা করা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এতে ভালো কাজও হয় । এক্ষেত্রে রোগীকে তার জন্য উপযোগী খাদ্যদ্রব্যগুলো কি কি, কোন্ কোন্ খাবার অল্প পরিমাণে খাওয়া যাবে, কোন্ কোন্ খাবার মোটেই খাওয়া যাবে না, কোন্টার পরিবর্তে কোন্টা খাওয়া যাবে; প্রত্যহ কতটুকু সময় কোন্ ধরণের শারীরিক শ্রম বা ব্যায়াম করতে হবে, সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে হবে। রোগী যদি ব্যাপারটি ঠিকমত বুঝতে পারেন এবং এটি করার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন, তবে এর ফলাফল খুব ভালো হয় সাধারণত।
রক্তের গøুকোজ নিয়ন্ত্রণের জন্য মূলত শর্করা জাতীয় খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করার দরকার হলেও অন্যান্য খাদ্য উপাদান গ্রহণের পরিমান ও হার কিছুটা পরিবর্তিত হতে হবে। যেসব ডায়াবেটিক রোগীর ওজন স্বাভাবিক, তাদের বয়স ও উচ্চতা হিসেব করে তাদের জন্য প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় আদর্শ ক্যালরি থেকে ২০০-৩০০ ক্যালরি বাদ দিয়ে গ্রহণ করতে হবে। এজন্য শর্করা যেমন কমবে, চর্বি জাতীয় খাদ্যও তেমনি কমবে। এর জন্য ভাত, রুটি, আলু আগের চেয়ে কম খেতে হবে। সরাসরি চিনি বা গøুকোজ পাওয়া যায় তেমন খাদ্য বর্জন করতে হবে বা খুব কম পরিমাণে খেতে হবে। ফলে মিষ্টিজাতীয় খাদ্য বা মিষ্টান্ন, মধু, সরবত, গøুকোজ, পায়েস, আঙ্গুর -এ জাতীয় খাদ্য ইত্যাদি খাওয়া অনেক কমাতে হবে। চর্বি জাতীয় খাদ্য যেমনÑ মাংসের চর্বি-মগজ-ভুড়ি, হাঁস মুরগীর চামড়া-গিলা-কলিজা-মগজ, ঘি, ডালডা, মাখন, পনির, রান্নার তেল ইত্যাদি খাওয়াও খুব কমিয়ে আনতে হবে। তবে ভোজ্য তেল (উদ্ভিদ) পরিমাণমত খাওয়া যাবে। চিংড়ি ও পাঙ্গাশ বাদে অন্যান্য মাছের চর্বি বরং ভাল। মাছ ও মাংস কম পরিমাণে প্রতিদিন খাওয়া যাবে। তবে ফাস্ট ফুড জাতীয় খাদ্য ও কোমল পানীয় পুরোপুরি বর্জন করতে হবে। এসব কমিয়ে তাজা শাকসবজি, ফলমূল বেশি করে খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। এ থেকে আমরা প্রচুর ভিটামিন, খনিজ পদার্থ, আঁশ, এন্টিঅক্সিডেন্ট পাব এবং খুব কম পরিমাণে ক্যালারি পাব। সে জন্য ডায়াবেটিক রোগীদের তো বটেই, সকল মধ্যবয়সী ও বৃদ্ধ বয়সী লোককে তার খাদ্য তালিকায় মাছ মাংসকে শাক সবজি দিয়ে প্রতিস্থাপিত করতে বলা হয়। আর ফলমূল খাবার বেলায় কিছুটা হিসেব রাখতে হবে। যেসব ফলে চিনি কম/ মিষ্টি নয়/ পাকলে মিঠা হয় না, সেগুলো যত ইচ্ছে খাওয়া যাবে। এর মধ্যে আছে দেশি পেঁয়ারা, বাতাবি লেবু, আমলকি ইত্যাদি। আর যেসব ফলে প্রচুর মিষ্টি আছে, সেগুলো সীমিত পরিমাণে খেতে হবে। যেমন একটি মাঝারি আকারের পাঁকা ল্যাঙড়া আম প্রতিদিন খাওয়া যাবে, ২ কোষ কাঁঠাল, ১ টুকরো পেঁপে, একটি আপেল, একটি মালটা, একটি নাসপাতি, একটি কমলা, ১টি সাগরকলা বা ২টি সবরি কলা, এক টুকরা তরমুজ প্রতিদিন খাওয়া যাবে। তবে একই দিনে ১টির বেশি এসব ফল খাওয়া যাবে না। প্রচুর পরিমাণে শশা খাওয়া যাবে। তবে বিশেষ প্রয়োজন বাদে ডাব এক দিনে ১টির বেশি খাওয়া মোটেও উচিত হবে না। নিয়মিত চিনাবাদাম বা কাজু বাদাম (২০ গ্রাম) খাওয়া যেতে পারে। একটি কথা মনে রাখা দরকার যে, আমাদের দেশি ফলগুলো সব দিক দিয়েই উপকারি।
ডায়াবেটিস রোগীর নির্দিষ্ট সময়ে পরিমানমত আহার করা অত্যন্ত জরুরী। অন্য দশ জন মানুষের হয়ত নির্দিষ্ট নিয়ম না মেনে দিনের যে কোন সময়ে মোট ৩ বার খেলেই চলতে পারে। কিন্তু ডায়াবেটিক রোগীদের দিনের মোট গৃহীত পরিমানকে প্রায় সমান সময়ের ব্যবধানে ভাগ করে নিতে হবে; যাতে একবারে খুব বেশি খাদ্য গ্রহণ করা না হয় অথবা অন্য সময় খাদ্য গ্রহণে বিলম্বের কারণে শরীর যেন শর্করার অভাবে না ভোগে (হাইপোগøাইসেমিয়া)। আমাদের খাদ্য গ্রহণের অভ্যাসের সাথে তাল মিলিয়ে ডায়াবেটিক রোগীর জন্য প্রতিদিন ৩টি প্রধান খাদ্য ও ৩টি ছোট/হালকা খাদ্যে ভাগ করে নেয়া যেতে পারে। দৈনিক মোট গৃহীত ক্যালরির ২৫% সকালে, ৩০% দুপুরে ও রাতে ২০% সকাল ১১টার দিকে ১৫% এবং ১০% সন্ধ্যার দিকে দিতে হবে। কোনভাবেই দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকা যাবে না অর্থাৎ নির্ধারিত খাবার কোন কারণেই যেন নির্দিষ্ট সময়ে বাদ না পড়ে সেদিকে সর্তক দৃষ্টি রাখতে হবে।
খ. শারীরিক শ্রম ও ব্যায়াম:
ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই নিয়মিত শারীরিক শ্রম বা ব্যায়াম করতে হবে। যদি কারো শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ হয় অথবা হাঁটার বা অন্য কোন শারীরিক শ্রম/ ব্যায়াম করার মত অবস্থা না থাকে তবে হয়তো রেহাই নিতে পারেন। শারীরিক শ্রম ও ব্যায়াম বিভিন্ন ভাবেই হতে পারে। সেটা ব্যায়ামাগারে গিয়ে সুশৃঙ্খল ব্যায়ামও হতে পারে; বাসায় ব্যায়াম হতে পারে অথবা অন্য কোন শ্রম করার কাজ হতে পারে। যাদের পক্ষে এরূপ সুশৃঙ্খল ব্যায়াম করা সম্ভব, তাদের জন্য সেটাই উত্তম। আর যাদের পক্ষে তা করা সম্ভব নয়, তাদের জন্য হাঁটা হল সবচেয়ে ভাল। হাঁটা নিয়ে কিছুটা বিভ্রান্তি রয়েছে। কখন হাঁটবেন সেটা ঠিক করে নিতে হবে ডায়াবেটিস রোগীকেই। সকাল-বিকাল, সন্ধ্যা বা রাতÑ যেকোন সময়ই হাঁটতে পারবেন। আপনার প্রাত্যহিক কর্মকান্ডের সঙ্গে হাঁটার সময়টি ঠিক করে নিন। প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন হাঁটতে হবে। প্রতিবার হাঁটার গতি এমন হবে যেন তিনি ৪০ মিনিটে ৩ মাইল যেতে পারেন। আরেকটি হিসেব আছে। হাঁটার মাঝপথে হৃদস্পন্দন দেখা যেতে পারে। এ সময় হৃদস্পন্দন হতে পারে (২২০ - রোগীর বয়স)/ মিনিট। সাধারণ হাঁটাহাঁটির তালে হেঁটে কেউ যদি ধরে নেন যে, তার হাঁটার কাজ সম্পন্ন হয়েছে তবে তা হবে না। সাঁতার বা জগিং ধরনের জটিল ব্যায়াম ও উপকারী।
ব্যায়াম সম্পর্কে লক্ষণীয়
রক্তের গøুকোজ খুব বেশী থাকা অবস্থায় (৩০০ মি. গ্রাম/ডি এল) ব্যায়াম করা উচিত নয়।
গøুকোজ কমে গেলে (১০০ মি. গ্রাম/ডি এল) কিছু নাস্তা খেয়ে এর কিছুক্ষণ পর ব্যায়াম করতে যাওয়া উচিত।
যে কোন জরুরী শারীরিক অবস্থায় (হার্ট এ্যাটাক, হার্ট ফেইল্যুর, ইনফেকশন ইত্যাদি) ব্যায়াম করা যাবেনা।
রক্তচাপ অতিরিক্ত বেশী থাকলে তখনও ব্যায়াম করা উচিত নয়।
ডায়াবেটিস এর যে কোন ধরনের জটিলতা থাকলে অবশ্যই চিচিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যায়াম নির্ধারণ করা উচিত।
আপনার পরিশ্রমের মাত্রা কি ধরনের?
খুব মৃদু
দিনের বেশীর ভাগ সময় বসে কাটান
ব্যায়াম করেনই না
মৃদু
অফিসে কাজ করলেও দিনে কিছু সময় হাঁটা, সাইকেল চালানো, সিঁড়ি বেয়ে উঠা ইত্যাদিতে খরচ হয় অথবা
সপ্তাহে অন্তত ১ দিন ২০-৪৫ মিনিট ব্যায়াম করেন
মাঝারী
দিনের বেশীর ভাগ সময় হেঁটে বা দাঁড়িয়ে কাজ করেন অথবা
সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন অন্তত ২০-৪৫ মিনিট করে ব্যায়াম করেন
ভারী
কর্মক্ষেত্রে আপনি সারাদিনই হাঁটতে থাকেন এবং কখনো দৌড়ানো বা সাঁতার কাটেন অথবা
প্রতিদিন কমপক্ষে ২০-৪৫ মিনিট ব্যায়াম করেন
ব্যতিক্রমী
অ্যাথলেটিক্সে যে কোন ইভেন্টের জন্য প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন অথবা
পেশাগত নৃত্যশিল্পী অথবা অ্যাথলেট যার পরিশ্রমী সিডিউল মানতে হয়।
গ. ওষুধ সেবন: খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন আর শারীরিক শ্রম ও ব্যায়াম দিয়ে কাক্সিক্ষত মাত্রায় রক্তের গøুকোজ পাওয়া যাচ্ছে না; যারা কোন স্ট্রেসের মধ্যে আছেন বা জরুরি অবস্থায় ওষুধ ব্যবহার করা হয়। ওষুধ দু ধরনের আছে - খাবার ওষুধ ও ইনসুলিন। কার জন্য কোনটা প্রযোজ্য সেটা ডাক্তার ঠিক করে দেবেন। তিনি ওষুধের পরিমাণ, সেবনের সময় ও অন্যান্য উপদেশও দিবেন। আবার এ ব্যাপারে একটি কথা দয়া করে মনে রাখবেন, নিজের মত করে ডায়াবেটিসের কোন ওষুধ খাবেন না বা ইনসুলিন কমাবেন না বা বাড়াবেন না। এতে যেকোন সময় বড় ধরনের কোন বিপদে পড়তে পারেন। সমস্যা হলে আপনার ডাক্তারকে জানান। তিনিই এটির ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। শুধুমাত্র খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে বেশ কিছু ডায়াবেটিক রোগী একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। এর সঙ্গে শারীরিক শ্রম ও ব্যায়াম করতে হবে। আর এতে কাজ না হলে মুখে খাবার ওষুধ বা ইনসুলিন নিতে হবে। কারো কারো জন্য সবকটি উপায়ই প্রয়োজন হয়।
ঘ. শৃংখলা: শৃংখলা ডায়াবেটিস রোগীর জীবনকাঠি। রোগীকে জীবনের সকল ক্ষেত্রে শৃংখলা মেনে চলতে হবে। তবে কয়েকটি বিষয়ের উপর বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখতে হবে, যেমন- ১) নিয়মিত ও পরিমাণ মতো সুষম খাবার খেতে হবে, ২) নিয়মিত ও পরিমাণ মতো ব্যায়াম বা দৈহিক পরিশ্রম করতে হবে, ৩) চিকিৎসকের পরামর্শ ও ব্যবস্থাপত্র সুষ্ঠভাবে মেনে চলতে হবে, ৪) শরীর পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, ৫) পায়ের বিশেষ যতœ নিতে হবে, ৬) নিয়মিত প্রস্রাব পরীক্ষা করতে হবে এবং ফলাফল প্রস্রাব পরীক্ষার বইতে লিখে রাখতে হবে, ৭) চিনি, মিষ্টি, গুড়, মধুযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব ছাড়তে হবে, ৮) শারীরিক কোন অসুবিধা দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে, ৯) চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন কারণেই ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসা বন্ধ রাখা যাবে না, ১০) তাৎক্ষণিক রক্তে শর্করা পরিমাপক যন্ত্র দিয়ে নিজে নিজেই রক্তের শর্করা পরিমাপ করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে সবচেয়ে ভাল, ১১) রক্তে শর্করা পরিমাপক বিশেষ কাঠি দিয়েও তাৎক্ষনিকভাবে রক্তের শর্করা পরিমাপ করা যায়। রক্তে তাৎক্ষনিক শর্করা পরিমাপক যন্ত্র এখন দেশেই পাওয়া যাচ্ছে।
(ঙ) শিক্ষা: ডায়াবেটিস আজীবনের রোগ। সঠিক ব্যবস্থা নিলে এই রোগকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ব্যবস্থাগুলি রোগীকেই নিজ দায়িত্বে মেনে চলতে হবে এবং রোগীর পরিবারের নিকট সদস্যদের সহযোগিতা এ ব্যাপারে অনেক সাহায্য করতে পারে। তাই এ রোগের সুচিকিৎসার জন্য ডায়াবেটিস সম্পর্কে রোগীর যেমন শিক্ষা প্রয়োজন, তেমনি রোগীর নিকট আতœীয়দেরও এই রোগ সম্পর্কে কিছু জ্ঞান থাকা দরকার। কারণ শিক্ষার কোন বিকল্প নেই।
ষ ডাঃ শাহজাদা সেলিম
সহকারী অধ্যাপক
এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
কমফোর্ট ডক্টর’স চেম্বার
১৬৫-১৬৬, গ্রীনরোড, ঢাকা
ফোন ঃ ০১৭৩১৯৫৬০৩৩, ০১৯১৯০০০০২২।
Email: [email protected]



 

Show all comments
  • Abdur Rouf ২৯ অক্টোবর, ২০১৭, ৫:২১ এএম says : 0
    Good article
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: চিকিৎসা

২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন