Inqilab Logo

শুক্রবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ভূমিকম্প থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যৎ পাথেয় অনুসন্ধান করতে হবে -জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ান

শামসুল ইসলাম | প্রকাশের সময় : ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৫:৫৮ পিএম

তুরস্ক এমন একটি দেশ যাদের অর্থ-সম্পদ, প্রযুক্তি, অস্ত্র কোন কিছুরই অভাব নেই তদুপরি ভূমিকম্পের কবলে তারা আজ নাস্তানাবুদ। বহির্বিশে^র যেকোন পরাশক্তি মোকাবেলায় তারা সয়ংসম্পূর্ণ হলেও আল্লাহ’র দেয়া ভূমিকম্পের কাছে অসহায়ত্ব বরণ করতে বাধ্য হয়েছে। বিষয়টি কেবল সংবাদের মধ্যে কিংবা সাময়িক শোক প্রকাশের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না বরং এ থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করে ভবিষ্যতের পাথেয় অনুসন্ধান করতে হবে। গুনাহ পাপাচার থেকে বিরত থেকে আল্লাহপাকের নৈকট্য হাসিলে মনযোগী হতে হবে। আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে পেশ ইমাম এসব কথা বলেন।

রাজধানীর মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমের জুমা পূর্ব বয়ানে খতিব প্রিন্সিপ্যাল মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ বলেন,মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বড়ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব সম্বন্ধে কারো অন্তরে সন্দেহের অবকাশ থাকলে নিঃসন্দেহে ঐ ব্যক্তি জাহান্নামীদের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বিভিন্ন সময় প্রাকৃতিক দূর্যোগ, মহামারী, আজাব, গজবের মাধ্যমে তাঁর বান্দাদের অন্তরে ভয়ের সৃষ্টি করেন। যাতে বান্দাগণ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নির্দেশিত পথে ফিরে আসে।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পের বর্ণনা দিতে গিয়ে খতিব মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ তুরস্ক-সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্প থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে ভবিষ্যতের পাথেয় অনুসন্ধানে গুরুত্বারোপ করে বলেন, ভবিষ্যতের পাথেয় বলতে আল্লাহর রাজি-খুশি, ইবাদাত-বন্দেগী, সৎপথে জীবন পরিচালানার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করা। সর্বপরি আল্লাহ কর্তৃক প্রণীত জীবন বিধান অনুযায়ি ব্যক্তি, পারিবার ও সমাজ প্রতিষ্ঠা করা। মৃত্তিকা বিষেশজ্ঞদের ধারণা অনুযায়ি রাজধানী ঢাকাসহ দেশের পূর্ব দক্ষিণাঞ্চল ভূমিকম্প ঝুঁকিতে রয়েছে। এসকল এলাকায় ভূমিকম্প কিংবা ভূমিধসের মত ঘটনা ঘটলে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হবে বলে তাদের ধারণা। আমাদের নাফরমানী ও পাপাচারের কারণে যেন আমার এমন বিপর্যয়ে আপতিত না হই সেদিকে লক্ষ রেখে নিজেদের পরিবার ও সমাজকে পাপমুক্ত রাখার ব্যাপারে সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হবে। খবিত বলেন, তুরস্ক ও সিরিয়া মুসলিম প্রধান দেশ হওয়ায় তাঁদের এই বিপর্যয়ের মুহুর্তে হতাহত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়ানো ঈমানী দায়িত্ব। কেননা রাসূল (সা.) বলেছেন এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই এবং মুসলমানগণ পরস্পর একটি দেহের ন্যায়, দেহের যেকোন স্থানে ক্ষতের সৃষ্টি হলে যেমনিভাবে পুরো শরীর তা অনুভব করে ঠিক তেমনিভাবে এক মুসলামন কষ্টে থাকলে অপর মুসলমানও ব্যাথিত হবে। তিনি সকলকে নিয়ে ভূমিকম্পে নিহতদের রূহের মাগফিরাতে দুয়া কামনা করেন এবং সম্ভব হলে আর্থিক সহায়তা প্রেরণের জন্য উপস্থিত মুসল্লিসহ দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান। আল্লাহর গজব ও আজাবের কথা বর্ণনা দিতে গিয়ে পবিত্র কোরআন থেকে উদ্বৃতি দিয়ে খতিব বলেন, মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমি ভয় দেখানোর জন্যই (তাদের কাছে আজাবের) নিদর্শনগুলো পাঠাই’ (সূরা বনি ইসরাইল : ৫৯)। মহান আল্লাহ আরো বলেন, “বলে দাও, ‘আল্লাহ তোমাদের ওপর থেকে অথবা তোমাদের পায়ের নিচ থেকে আজাব পাঠাতে সক্ষম ’ (সূরা আনআম : ৬৫)। তিনি বলেন, কোন ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠি যদি এমন কোন বিপদের সম্মুখিন হয় যা’ থেকে রক্ষা পাওয়ার কোনই পথ অবশিষ্ট নেই তাহলে বুঝতে হবে এ বিপদ কিংবা আজাব তার কৃতকর্মের কারণে আল্লাহর তরফ থেকে প্রেরিত কেননা আল্লাহ বলেন, ‘যে বিপদ-আপদই তোমাদের ওপর আসুক না কেন, তা হচ্ছে তোমাদের নিজেদের হাতের কামাই। আর আল্লাহ তোমাদের অনেক (অপরাধ) ক্ষমা করে দেন’ (সূরা শুরা : ৩০)। রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যখন অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জিত হবে, কাউকে বিশ্বাস করে সম্পদ গচ্ছিত রাখা হবে কিন্তু তার খেয়ানত করা হবে, জাকাতকে দেখা হবে জরিমানা হিসেবে, ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া বিদ্যা অর্জন করা হবে, পুরুষ তার স্ত্রীর আনুগত্য করবে কিন্তু মায়ের সঙ্গে বিরূপ আচরণ করবে, বন্ধুকে কাছে টেনে নিয়ে পিতাকে দূরে সরিয়ে দেবে, মসজিদে উচ্চ স্বরে শোরগোল হবে, জাতির সবচেয়ে দুর্বল ব্যক্তিটি সমাজের শাসকরূপে আবির্ভূত হবে, সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যক্তি হবে নেতা, একজন মানুষ যে খারাপ কাজ করে খ্যাতি অর্জন করবে, তাকে তার খারাপ কাজের ভয়ে সম্মান প্রদর্শন করা হবে, বাদ্যযন্ত্র এবং নারী শিল্পীর ব্যাপক প্রচলন হবে, মদ পান করা হবে, লোকজন তাদের পূর্ববর্তী মানুষগুলোকে অভিশাপ দেবে, এমন সময় তীব্র বাতাস প্রবাহিত হবে এবং এমন একটি ভূমিকম্প হবে যা সেই ভূমিকে তলিয়ে দেবে (তিরমিজি: ১৪৪৭)। এ হাদিস দ্বারা আমরা বুঝতে পারি আল্লাহর নাফরমানী, ক্রমবর্ধমান গুনাহ অব্যাহ রাখলে ক্রমশই মানুষ আল্লাহর গজব ও আজাবের সম্মুখিন হতে থাকে। তাই আল্লাহ প্রদত্ত গজব আজাব যা থেকে রক্ষা পাওয়ার কোন উপায় নেই সেসকল বালামুছিবত থেকে পরিত্রাণ পেতে আল্লাহ অনুগ্রহের বিকল্প নেই। আর আল্লাহর অনুগ্রহ পেতে অবশ্যই আমাদের তাঁর নির্দেশিত পথে জীবন পরিচালনা করতে হবে। মিরপুরের বাইতুল আমান কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতী আবদুল্লাহ ফিরোজী আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে বলেন, ভালোবাসা শব্দটি পবিত্র। পরস্পরের মধ্যে প্রীতি স্থাপনের জন্য আল্লাহ তায়ালা প্রতিটি প্রাণীর মধ্যেই ভালোবাসা তৈরি করে দিয়েছেন। ভালোবাসার কারণেই মমতাময়ী মা গর্ভে সন্তান ধারণ করেন। পিতা কঠোর পরিশ্রম করে সন্তানকে গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। ভালোবাসার কারণেই জঙ্গলের হিং¯্র প্রাণীরা স্বজাতিদের নিয়ে একত্রে বসবাস করে। ভালোবাসা মহান আল্লাহর অনুপম দান। তবে ভালোবাসা হতে হবে পবিত্র। ভালোবাসার নামে তরুণ-তরুণীর বিবাহ বহির্ভূত অবাধ মেলামেশা, যৌনাচার সম্পূর্ণভাবে হারাম ও কবীরা গুনাহ। শরীয়তের দৃষ্টিতে ভালোবাসা কেবল বিয়ের পরেই।
বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যে ভালোবাসা সৃষ্টি হয়, সেটা আল্লাহর রহমত এবং তাতে অনেক সওয়াব ও কল্যাণ রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, তার এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদেরই মধ্য হতে স্ত্রী সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে গিয়ে শান্তি লাভ কর এবং তিনি তোমাদের পরস্পরের মধ্যে ভালোবাসা ও রহমত (দয়া) সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয়ই এর ভেতর নিদর্শন আছে সেই সব লোকের জন্য, যারা চিন্তা-ভাবনা করে। (সূরা রূম-২১)। সুতরাং আসছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের নামে বেহায়াপনা ও অশ্লীলতাকে আমরা পরিহার করতে হবে। এই দিবস মূলত বিয়ে বহির্ভূত অবৈধ প্রেম-ভালোবাসা প্রকাশের একটি নোংরা সংস্কৃতি। এটা পালন করা কোন মুসলমানের জন্য বৈধ নয়। ভালোবাসা দিবস উদযাপনের নামে অবাধ যৌনাচারে মেতে ওঠে একশ্রেণীর মানুষ। অথচ আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, তোমরা ব্যভিচারের নিকটেও যেয়ো না। অবশ্যই এটা অশ্লীল কাজ ও নিকৃষ্ট পন্থা। (সূরা বনী ইসরাঈল-৩২)। অর্থাৎ তোমরা ব্যভিচার তো করবেই না। এমনকি ব্যভিচারের দিকে আকর্ষণ করে, ব্যভিচারে উদ্বুদ্ধ করে, যেনার পথে প্ররোচিত করে এমন কোন কাজও করবে না। খতিব আরও বলেন, মানুষের অপরাধ ও গোনাহের কারণে জলে স্থলে নানা বিপর্যয় সৃষ্টি হয়। একের পর এক ভূমিকম্প, ভূমিধস, মহামারী, বন্যা ইত্যাদি দেখা যায়। এসব প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, মানুষের কৃতকর্মের দরুন স্থলে ও সমুদ্রে বিপর্যয় প্রকাশ পায়। যার ফলে আল্লাহ তাদের কতিপয় কৃতকর্মের স্বাদ তাদেরকে আস্বাদন করান, যাতে তারা ফিরে আসে। (সূরা রূম-৪১)। আল্লামা ইবনু কাইউম (রহ.) বলেন, মহান আল্লাহ মাঝে মাঝে পৃথিবীকে জীবন্ত হয়ে ওঠার অনুমতি দেন। ফলে বড় ধরনের ভূমিকম্প অনুভূত হয়। তখন এই ভূমিকম্প মানুষকে ভীত করে। তারা মহান আল্লাহর নিকট তওবা করে, পাপ কর্ম ছেড়ে দেয়, আল্লাহর প্রতি ধাবিত হয়। সম্প্রতি তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্পের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সতর্ক করেছেন। এখনও সময় আছে, আমরা অপরাধ থেকে ফিরে আসি। ভালোবাসা দিবসের নামে ইসলামবহির্ভূত সব ধরনের সম্পর্ক, অশ্লীলতা, যৌনাচারকে পরিহার করি। তওবা করে গোনাহমুক্ত জীবন যাপন করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, গোনাহ থেকে তওবাকারী নবজাতক বাচ্চার ন্যায় নিষ্পাপ হয়ে যায়। (তিরমিযী)। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে আমল করার তৌফিক দান করেন, আমীন। কামরাঙ্গীরচরস্থ রহমতিয়া জামে মসজিদের খতিব মুফতী সুলতান মহিউদ্দিন আজ জুমার বয়ানে বলেছেন, ভালোবাসা দিবস পশ্চিমা দেশ থেকে আমদানি করা ইহুদি-নাসারাদের অপসংস্কৃতি। কথিত ভালোবাসার দ্বারা মুসলিম যুবক-যুবতীদের চরিত্র হননের অপচেষ্টা চলছে। ভালোবাসা দিবস নামে নগ্নতা-বেহায়পনা, অশ্লীলতা আর পাপাচার ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ হারাম। সুতরাং কোন মুসলমান এ ধরনের নাজায়েয, নির্লজ্জ ও অশ্লীল দিবস উদযাপন করতে পারেনা। প্রত্যেক অভিবাবকদের সচেতন থাকা উচিৎ যেন সন্তানরা এসব নির্লজ্জ ও অশ্লীল কাজে লিপ্ত হতে না পারে। আমাদের দেশের সরকারেরও উচিৎ যুব সমাজের চরিত্র রক্ষায় অসামাজিক, অশ্ললীতা বন্ধে ভালোবাসা দিবস সরকারি ভাবে নিষিদ্ধ করা। নামাজ শেষে তিনি ভূমিকম্পে নিহত ও ক্ষতিগ্রস্ত সিরিয়া ও তুরস্কের মুসলমানদের জন্য বিশেষভাবে দোয়া করেন।



 

Show all comments
  • নাজমুল হোসেন বাদল মাঝী ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:০৮ পিএম says : 0
    আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের পরীক্ষা করার জন্য মাঝে মধ্যে তাদের বিভিন্ন বিপদ-আপদ কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখীন করেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Parves Hossain ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:০৯ পিএম says : 0
    এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বিপদ-আপদ পৃথিবীতে আল্লাহতায়ালার কুদরতের নিদর্শন। ভূমিকম্প তার এ নিদর্শনসমূহের অন্যতম।
    Total Reply(0) Reply
  • Rabbul Islam Khan ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:০৯ পিএম says : 0
    মানুষ যখন আল্লাহপ্রদত্ত এসব শাস্তির সম্মুখীন হয়, তখন আল্লাহর কুদরতের সামনে তার অসহায়ত্ব স্মরণ করে ও মেনে নিয়ে তার কাছে বিনয়াবনত চিত্তে এসব দুর্যোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার দোয়া করতে হয়।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Ali Azgor ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:০৯ পিএম says : 0
    আল্লাহতায়ালা সূরা আনআমে বলেন- আপনার আগেও তো আমি বহু জাতির কাছে রাসূল পাঠিয়েছি; এরপর তাদের দারিদ্র্য-দুর্ভিক্ষ, দুঃখ-কষ্টের সম্মুখীন করেছি, যেন তারা বিনম্র-নত হয়। (আয়াত:৪২)
    Total Reply(0) Reply
  • Humanist Gazi Mobin ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:০৯ পিএম says : 0
    যখন আমার আজাব তাদের ওপর পৌঁছল তখন কেন তারা বিনীত হলো না? বরং তাদের হৃদয়গুলো কঠিন হয়ে গেল। তারা যা (অবাধ্যতা) করে যাচ্ছিল শয়তান তা তাদের দৃষ্টিতে সুশোভিত করে দেখিয়েছিল। (আয়াত:৪৩)
    Total Reply(0) Reply
  • Jahirul Islam ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৬:১০ পিএম says : 0
    ভূমিকম্পসহ যেকোনো বিপদ থেকে রক্ষা পেতে নেতৃস্থানীয়দের করণীয় হলো, অধীনদের সত্য ও সঠিক পথে চলতে আদেশ দেওয়া, নিজ নেতৃত্বাধীন এলাকায় আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠা করা এবং লোকদের সৎকাজের আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধ করা।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: খুৎবা পূর্ব বয়ান


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ