নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
কাতার বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ফ্রান্সের কাছে হেরে ক্ষুব্ধ হয়েছে মরক্কো। তাদের অভিযোগ, ম্যাচে দু’টি সিদ্ধান্ত তাদের বিরুদ্ধে গিয়েছে। এমনটা না হলে ম্যাচের ফল অন্য রকম হতে পারত। মরক্কোর অভিযোগ সেমিফাইনালের রেফারি সিজার র্যামোসের বিরুদ্ধে। মেক্সিকোর রেফারির বিরুদ্ধে ফিফার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে মরক্কো ফুটবল ফেডারেশন।
মরক্কো ফুটবল ফেডারেশন একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘ফেডারেশনের পক্ষ থেকে ফিফার কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। ম্যাচে দু’টি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত আমাদের বিরুদ্ধে গেছে। শুধু রেফারি নন, ভার-ও বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখেনি। সেমিফাইনালে এই ধরনের রেফারিং আমাদের হতাশ করেছে। ফিফাকে পদক্ষেপের আবেদন জানাচ্ছি।’
মরক্কোর অভিযোগ, প্রথমার্ধে বক্সের মধ্যে সোফানি বৌফালকে ফাউল করেন ফ্রান্সের থিয়ো হের্নান্দেস। কিন্তু রেফারি উল্টে বৌফালকেই হলুদ কার্ড দেখান। দ্বিতীয়ার্ধেও সেলিম আমাল্লাকে বক্সের মধ্যে ফাউল করা হয়েছিল বলে অভিযোগ মরক্কোর। দু’টি ক্ষেত্রেই রেফারির সিদ্ধান্ত গিয়েছে ফ্রান্সের পক্ষে। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ তারা।
বিশ্বকাপে এই প্রথম নয়, এর আগেও অনেকবার রেফারির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডস, ব্রাজিল, পর্তুগাল নিজেদের ম্যাচে হারার পরে কাঠগড়ায় তুলেছেন রেফারিকে। পর্তুগালের দুই ফুটবলার ব্রুনো ফের্নান্দেস ও পেপে তো সরাসরি অভিযোগ করে বলেছেন, আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ দেয়ার জন্য ইচ্ছা করে এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন রেফারিরা। সরাসরি ফিফাকে কাঠগড়ায় তুলেছেন তারা।
ম্যাচ জিতেও রেফারির উপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আর্জেন্টিনা। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে তাদের আট ফুটবলারকে হলুদ কার্ড দেখান রেফারি। ওই তালিকায় লিয়োনেল মেসিও ছিলেন। মাঠে রেফারি মাতেউ লাহোজের সঙ্গে প্রকাশ্যে তর্কে জড়ান মেসি। খেলা শেষে সংবাদমাধ্যমে নিজের ক্ষোভ উগরে দেন। পরে অবশ্য মাতেউকে বাড়ি পাঠিয়ে দেয় ফিফা। তার পরও রেফারিকে নিয়ে বিতর্ক থামল না বিশ্বকাপে। সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।