নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা লড়াইয়ে আজ মাঠে নামছে ইংল্যান্ড ও পাকিস্তান ক্রিকেট দল। রোববার বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে বিশ্বকাপের অষ্টম আসরের ফাইনালে মুখোমুখি হবে এ দুটি দেশ। দুটি দলই এর আগে একবার করে টি-২০ বিশ্বকাপ জয় করেছে।
শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার ‘ভারতের কাছে প্রথম ম্যাচে ৪ উইকেটে হেরেই বিশ্বকাপ জয়ের গন্ধ পেয়ে গিয়েছিল বাবরের পাকিস্তান!’ এমন শিরোনামে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,‘‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে মাঠে নামার আগে ভারতকে খোঁচা দিলেন শাদাব খান। পাকিস্তানের অলরাউন্ডারের দাবি, প্রথম ম্যাচে রোহিত শর্মার দলের কাছে হারলেও তারাই বেশি শক্তিশালী। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে হারলেও বিশ্বকাপ জয়ের আত্মবিশ্বাস সেই ম্যাচ থেকেই পেয়েছিলেন তারা। এই প্রথম পাকিস্তান দলের কোনও ক্রিকেটার মুখ খুললেন ভারতের বিশ্বকাপ অভিযান শেষ হওয়ার পর।
পাকিস্তানের সহ-অধিনায়ক বলেছেন, ‘আমরা নিজেদের ১০০ শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম। জানতাম নিজেদের ১০০ শতাংশ দিতে পারলেই ফল অনুকূলে আসবে। আমরা সবাই নিজেদের ১০০ শতাংশই দিয়েছিলাম। হ্যাঁ, আমরা ম্যাচটা শেষ করতে পারিনি। বুঝেছিলাম আমরা ওদের থেকেও ভাল দল।’’
শাদাব আরও বলেছেন, ‘‘ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ সব সময়ই বড়। আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ওদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই ম্যাচ জেতার জন্য সব সময় চেষ্টা করি আমরা। ছোট থেকে আমরা একটা কথাই শুনে এসেছি। অন্য কিছু তত গুরুত্বপূর্ণ নয়। বিশ্বকাপ জিততে পার বা না পার ভারতকে হারাতেই হবে। এই চাপটা এখন আমরাও অনুভব করি। খেললে তো চাপ থাকেই। না খেললেও চাপ থাকে।’’
ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক নাসের হুসেনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে উঠেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত এবং জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের প্রথম দু’টি ম্যাচ হেরে যাওয়ার প্রসঙ্গ।
শাদাব খান বলেছেন, ‘ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি দুটো ম্যাচে আমাদের যথেষ্ট দাপট ছিল। শেষ তিন বলে ম্যাচের ফলাফল ঠিক হয়েছে। দুটো ম্যাচেই দায়িত্ব ছিল মোহাম্মদ নওয়াজের উপর। জয় আনতে না পেরে খুবই হতাশ হয়ে পড়ে নওয়াজ। আমার কাছে এসেছিল। নওয়াজ বলেছিল, ‘দু’ম্যাচের শেষ তিনটে বলের কথা কথা কিছুতেই ভুলতে পারছি না। একটায় তিন বলে ১৩ রান, অন্যটায় তিন বলে তিন রান।’ ওকে বলেছিলাম, আমরা যথেষ্ট ভাল ক্রিকেট খেলেছি। শুধু শেষ করতে পারিনি।’’
তিনি আরও বলেছেন, ‘এই সব ম্যাচে চাপ থাকেই। নওয়াজ এমন একজন ক্রিকেটার, যে সব সময় রান করে। রান না পেলেই চাপে পড়ে যায় একটু।’
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ফাইনালেও নওয়াজ ভাল পারফর্ম করবেন বলে বিশ্বাস করেন শাদাব খান। সতীর্থের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘‘নেটে বেশ ভাল ব্যাট করছে। প্রতিটা বল খেলছে ব্যাটের মাঝখান দিয়ে। ওর সঙ্গে আলাদা করে কথা বলেছি। বলেছি, শুধু ভাল শট খেলার চেষ্টা করতে। একটা ভাল কভার ড্রাইভ মারতে পারলে চার রান হতে পারে। সেমিফাইনালে যেমন কাট শটে বাউন্ডারি মেরেছিল।’’
শাদাব মনে করেন, ফাইনালে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারেন নওয়াজ।’’
ফাইনাল ম্যাচের আগে অতীতে দুই দল টি-টোয়েন্টিতে ২৮ বার মুখোমুখি হয়। দুই দলের সেই সাক্ষাতে ১৮টিতে জয় পায় ইংল্যান্ড আর ৯টিতে জয় পায় পাকিস্তান। ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।
টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ের গন্ধ পেয়েছে পাকিস্তান
অনলাইন ডেস্ক : টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা লড়াইয়ে আজ মাঠে নামছে ইংল্যান্ড ও পাকিস্তান ক্রিকেট দল। রোববার বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে বিশ্বকাপের অষ্টম আসরের ফাইনালে মুখোমুখি হবে এ দুটি দেশ। দুটি দলই এর আগে একবার করে টি-২০ বিশ্বকাপ জয় করেছে।
শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার ‘ভারতের কাছে প্রথম ম্যাচে ৪ উইকেটে হেরেই বিশ্বকাপ জয়ের গন্ধ পেয়ে গিয়েছিল বাবরের পাকিস্তান!’ এমন শিরোনামে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,‘‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে মাঠে নামার আগে ভারতকে খোঁচা দিলেন শাদাব খান। পাকিস্তানের অলরাউন্ডারের দাবি, প্রথম ম্যাচে রোহিত শর্মার দলের কাছে হারলেও তারাই বেশি শক্তিশালী। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে হারলেও বিশ্বকাপ জয়ের আত্মবিশ্বাস সেই ম্যাচ থেকেই পেয়েছিলেন তারা। এই প্রথম পাকিস্তান দলের কোনও ক্রিকেটার মুখ খুললেন ভারতের বিশ্বকাপ অভিযান শেষ হওয়ার পর।
পাকিস্তানের সহ-অধিনায়ক বলেছেন, ‘আমরা নিজেদের ১০০ শতাংশ দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম। জানতাম নিজেদের ১০০ শতাংশ দিতে পারলেই ফল অনুকূলে আসবে। আমরা সবাই নিজেদের ১০০ শতাংশই দিয়েছিলাম। হ্যাঁ, আমরা ম্যাচটা শেষ করতে পারিনি। বুঝেছিলাম আমরা ওদের থেকেও ভাল দল।’’
শাদাব আরও বলেছেন, ‘‘ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ সব সময়ই বড়। আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ওদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। তাই এই ম্যাচ জেতার জন্য সব সময় চেষ্টা করি আমরা। ছোট থেকে আমরা একটা কথাই শুনে এসেছি। অন্য কিছু তত গুরুত্বপূর্ণ নয়। বিশ্বকাপ জিততে পার বা না পার ভারতকে হারাতেই হবে। এই চাপটা এখন আমরাও অনুভব করি। খেললে তো চাপ থাকেই। না খেললেও চাপ থাকে।’’
ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক নাসের হুসেনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে উঠেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত এবং জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের প্রথম দু’টি ম্যাচ হেরে যাওয়ার প্রসঙ্গ।
শাদাব খান বলেছেন, ‘ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি দুটো ম্যাচে আমাদের যথেষ্ট দাপট ছিল। শেষ তিন বলে ম্যাচের ফলাফল ঠিক হয়েছে। দুটো ম্যাচেই দায়িত্ব ছিল মোহাম্মদ নওয়াজের উপর। জয় আনতে না পেরে খুবই হতাশ হয়ে পড়ে নওয়াজ। আমার কাছে এসেছিল। নওয়াজ বলেছিল, ‘দু’ম্যাচের শেষ তিনটে বলের কথা কথা কিছুতেই ভুলতে পারছি না। একটায় তিন বলে ১৩ রান, অন্যটায় তিন বলে তিন রান।’ ওকে বলেছিলাম, আমরা যথেষ্ট ভাল ক্রিকেট খেলেছি। শুধু শেষ করতে পারিনি।’’
তিনি আরও বলেছেন, ‘এই সব ম্যাচে চাপ থাকেই। নওয়াজ এমন একজন ক্রিকেটার, যে সব সময় রান করে। রান না পেলেই চাপে পড়ে যায় একটু।’
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ফাইনালেও নওয়াজ ভাল পারফর্ম করবেন বলে বিশ্বাস করেন শাদাব খান। সতীর্থের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘‘নেটে বেশ ভাল ব্যাট করছে। প্রতিটা বল খেলছে ব্যাটের মাঝখান দিয়ে। ওর সঙ্গে আলাদা করে কথা বলেছি। বলেছি, শুধু ভাল শট খেলার চেষ্টা করতে। একটা ভাল কভার ড্রাইভ মারতে পারলে চার রান হতে পারে। সেমিফাইনালে যেমন কাট শটে বাউন্ডারি মেরেছিল।’’
শাদাব মনে করেন, ফাইনালে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারেন নওয়াজ।’’
ফাইনাল ম্যাচের আগে অতীতে দুই দল টি-টোয়েন্টিতে ২৮ বার মুখোমুখি হয়। দুই দলের সেই সাক্ষাতে ১৮টিতে জয় পায় ইংল্যান্ড আর ৯টিতে জয় পায় পাকিস্তান। ১টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।