প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
ছোট পর্দার অভিনেত্রী মেহজাবীন এবং বিজ্ঞাপন নির্মাতা আদনান আল রাজীবের সাথে প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে বহুদিন ধরেই গুঞ্জণ চলছে। বিশেষ করে বিভিন্ন সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের একসঙ্গে ছবি ও পোস্ট দেয়া থেকে এ গুঞ্জণ ছড়িয়ে পড়ে। যদিও তাদের কেউই এ নিয়ে মুখ খোলেননি। তবে সম্প্রতি মেহজাবীনের ঘনিষ্ট সূত্র জানায়, মেহজাবীন ও রাজীব দুই বছর আগেই বিয়ে করেছেন। তারা সংসারও করছেন। গুলশানে বাসা নিয়ে থাকছেন। তারা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা না দিলেও মিডিয়ার সবাই জানে। স¤প্রতি মেহজাবীন একটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নিতে যুক্তরাষ্ট্রে যান। সেখানে আরও ছিলেন ছোট পর্দার অভিনেত্রী তানজিন তিশা, তাসনিয়া ফারিণ প্রমুখ। তিশা সেসময় টিকটকে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। সেখানে দেখা যায়, মেহজাবীন ও রাজীব হাত ধরে হাঁটছেন। ওই ভিডিও থেকে তাদের স¤পর্কের বিষয়টি সামনে আসে। এদিকে, ২০১৮ সালে মেহজাবীন ফেসবুকে আদনানের সঙ্গে একটি ছবি প্রকাশ করেছিলেন। ক্যাপশনে এ তারকা লিখেছিলেন, ‘ধাপে ধাপে, সিঁড়ির পর সিঁড়ি। নিজেকে বিশ্বাস করো এবং তুমি থাকবে সেখানে।’ এই পোস্টকে ঘিরেই তাদের প্রেমের গুঞ্জণ ছড়ায়। অন্যদিকে, ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর রাজীব নিজের ইনস্টগ্রাম অ্যাকাউন্টে মেহজাবীনের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেন। ক্যাপশনে তিনি লিখেছিলেন, ‘ভালোই লাগে’। তারপর প্রায়ই রাজীবের ইনস্টগ্রামে মেহজাবীনের ছবি দেখা যেত। কখনও একসঙ্গে আবার কখনো শুধু মেহজাবীনের ছবি পোস্ট করতেন এই নির্মাতা। এছাড়া ২০১৯ সালে ঢাকার একটি মার্কেটে মেহজাবীন ও রাজীবের হাত ধরে হাঁটার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। তখন তারা সংবাদমাধ্যমে স¤পর্কের কথা অস্বীকার করেছিলেন। তবে বিয়ে সংক্রান্ত সংবাদ নিয়ে ক্ষুদ্ধতা প্রকাশ করেছেন মেহজাবীন। গত মঙ্গলবার তার ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘ রেস্ট ইন পিস ইয়েলো জার্নালিজম’। এই পোস্টের মাধ্যমে তার ক্ষুদ্ধতা প্রকাশিত হয়েছে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, তিনি কেন সবকিছু খুলে বলছেন না? নিশ্চুপ কেন? ঘটনা যদি অসত্য হয়ে থাকে তা তিনি অস্বীকার করে বক্তব্য দিতে পারেন। তাহলে আর গুজব-গুঞ্জণের সুযোগ থাকে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।