মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
কবে এবং কীভাবে বিশ্বব্যাপী নভেল করোনাভাইরাস সংকটের সমাপ্তি টানা হবে সে বিষয়ে আলোচনা করছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) জনস্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষজ্ঞরা। এ আলোচনাকে দুই বছর আগে শুরু হওয়া কভিড সংকটের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবেই ব্যাখ্যা করছেন তারা। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া। তবে এখনই এ বিষয়ে ঘোষণা দেয়ার কথা ভাবছে না ডবিøউএইচও। কারণ বিশ্বব্যাপী নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা যেমন কমে এসেছে আবার হংকংয়ে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেড়েও গেছে। চীনও চলতি সপ্তাহে দৈনিক হাজারের বেশি আক্রান্তের কথা জানিয়েছে। গত দুই বছরে এবারই সর্বোচ্চ শনাক্ত সংখ্যা দেখা গেছে সেখানে। জেনেভাভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি এখন কী কী পরিস্থিতিতে জরুরি অবস্থা শেষ হয়েছে বলা যাবে সেটা নির্ধারণের দিকে দৃষ্টি দেয়ার বিষয়ে আলোচনা করছে। ২০২০ সালের ৩০ জানুয়ারি জনস্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে কভিড-১৯ পরিস্থিতিকে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। সেই অবস্থা তুলে নেয়ার ঘোষণা শুধু যে অর্থবহ প্রতীকী পদক্ষেপ তা-ই নয়, বরং মহামারী সময়ের জনস্বাস্থ্য নীতিগুলো তুলে নেয়ার ক্ষেত্রেও গতিবেগ সঞ্চার করবে। এক ই-মেইল বার্তায় সংস্থাটি জানিয়েছে, কভিড-১৯ বিষয়ে গঠিত ইন্টারন্যাশনাল হেলথ রেগুলেশন ইমার্জেন্সি কমিটি সেসব মানদÐের খোঁজ করছে, যেগুলোর ভিত্তিতে আন্তর্জাতিকভাবে উদ্বেগ সৃষ্টিকারী এ জনস্বাস্থ্যের জরুরি অবস্থাকে সমাপ্ত ঘোষণা করা যাবে। তবে আমরা এখনো সেই জায়গায় পৌঁছাইনি।এরই মধ্যে সারা বিশ্বের আরো কিছু দেশ স্বাভাবিক সামাজিক আচরণে ফিরে যাওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে। তারা মাস্ক পরা ও কোয়ারেন্টিনের নির্দেশনা শিথিল করেছে, ভ্রমণের জন্য সীমান্তও খুলে দিয়েছে। কিন্তু এশিয়ার বেশকিছু দেশে এখনো রেকর্ডসংখ্যক সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে। গবেষকরা সতর্ক করেছেন, যদিও কভিড-১৯ সংক্রমণ অনেক কমে গিয়েছে, কিন্তু এখনো এটি বিশ্বব্যাপী বছরে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর কারণ। আরো জরুরি বিষয়টি হচ্ছে, ভয়ংকর কিছু করোনার ধরনের প্রাদুর্ভাবের বিষয়গুলো এখনো অনিশ্চিত। তবে ডবিøউএইচওর এ আলোচনার প্রভাব থাকতে পারে ওষুধ তৈরিকারী প্রতিষ্ঠান যেমন ফাইজার ইনক ও মেরেক অ্যান্ড কোংয়ের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর। মহামারী পর্যন্ত তারা সাধারণ প্রতিযোগিতায় সম্মতি দিয়েছিল। অ্যাস্ট্রাজেনেকা পিএলসি বলেছিল, মহামারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত তারা তাদের কভিড-১৯ প্রতিরোধী টিকার মূল্য কমই রাখবে। তবে সেটার মাপকাঠি কী হবে তা তারা নির্দিষ্ট করে বলেনি। টিওআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।