মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মহাকাশে গিয়ে ভারতীয় খাবারই খেতে পছন্দ করেন মহাকাশচারীরা। সম্প্রতি এই তথ্য জানিয়েছেন নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত চিকিৎসক-গবেষক অনিল মেনন।
মহাশূন্যে মহাকাশচারীদের জীবন কেমন হয়? মহাকাশযানে তারা কী ভাবে থাকেন? কী খাওয়া-দাওয়া করেন? এই নিয়ে বহু মানুষেরই কৌতূহল রয়েছে। এমন সব প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে অনিল মেনন জানালেন, মহাকাশে গিয়ে ভারতীয় খাবারই খেতে বেশি পছন্দ করেন নাসার মহাকাশচারীরা। শুধু নাসাই নয়, প্রায় সব দেশের মহাকাশচারীদেরই ভারতীয় খাবারের প্রতি বেশি ঝোঁক থাকে।
একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মেনন জানান, মহাশূন্যে খাবারের সঠিক স্বাদ পাওয়া যায় না। কারণ, নাক বন্ধ হয়ে আসে। তার কথায়, “আমি শুনেছি, মহাকাশচারীরা সাধারণ ভারতীয় খাবারই বেশি পছন্দ করেন। কারণ, ওই খাবারে অনেক মশলা থাকে। তাতে সামান্য হলেও স্বাদ পাওয়া যায়।”
শীঘ্রই চাঁদে পাড়ি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন অনিল। নাসার মহাকাশযানে চড়ে যে দশ জন মহাকাশচারী পরবর্তী অভিযানে চাঁদে যাবেন, তাদের মধ্যে অনিল এক জন। ২০১৪ সাল থেকে নাসার ফ্লাইট সার্জন অনিল। এর আগে ‘সয়ুজ ৩৯’ ও ‘সয়ুজ ৪৩’ ডেপুটি ক্রিউ সার্জন ছিলেন তিনি। প্রধান ক্রিউ সার্জন হিসেবে কাজ করেছেন ‘সয়ুজ ৫২’ মহাকাশযানে। নাসার মহাকাশচারী হিসেবে বর্তমানে দু’বছরের প্রশিক্ষণ-পর্বে রয়েছেন তিনি। আগামী বছর জানুয়ারি মাসে তার রিপোর্ট করার কথা। সূত্র: ইন্ডিয়া টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।