মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মঙ্গলেও কি পৃথিবীর মতো প্রাণ আছে? তা নিয়ে গবেষণার শেষ নেই। মঙ্গলে পানির অস্বিত্ব খুঁজেই চলেছে নাসা। পানি থাকলেই থাকবে প্রাণ, এমন একটা সম্ভাবনা নিয়েও নানা গবেষণা চলেছে। কিন্তু এরই মধ্যে নাসার হাতে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর এক ছবি। সেই ছবি বার্তা দিচ্ছে মঙ্গলে প্রাণ থাকলেও থাকতে পারে।
নাসা সম্প্রতি মঙ্গল গ্রহের একটি গর্তের ছবি শেয়ার করেছে। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি পায়ের ছাপ। নেটিজেনরা বলছেন এটি ভিনগ্রহীদের পায়ের ছাপ। অর্থাৎ এলিয়েনদের পাযের ছাপের মতোই দেখতে সেই ছবি। নাসা ইনস্টাগ্রামে মঙ্গল গ্রহের ওই ছবি প্রকাশ করার পর থেকেই চর্চা চলছে। নাসার ওই ইনস্টাগ্রাম পোস্টে মন্তব্য করা হয়েছে, ওই ছবি দেখতে ভিনগ্রহীদের পায়ের ছাপের মতো।
নাসা কর্তৃক প্রকাশিত মঙ্গল গ্রহের ওই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। স্পেস এজেন্সি মঙ্গল রিকনেসান্স অরবিটারে উচ্চ-রেজোলিউশন ইমেজিং সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট ব্যবহার করে ছবিটি তুলেছে। তা নাসার হাতে আসার পর ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ করা হয়েছে। তার সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছে একটা ক্যাপশন।
নাসা ইনস্টাগ্রাম ছবির ক্যাপশনে লিখেছে, "মঙ্গলের গর্তটি স্থানটিকে চিহ্নিত করেছে।" সেইসঙ্গে ক্যাপশনে উল্লেখ করা হয়েছে, "মানচিত্রটি এখানে প্রতি পিক্সেল ৫০ সেন্টিমিটার বা ১৯.৭ ইঞ্চি স্কেলে অনুমিত হয়েছে।" নাসার শেয়ার করা ইনস্টাগ্রাম পোস্টে বেশ কয়েকজন ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী মন্তব্যও করেছেন।
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা মধ্যে একজন মন্তব্য করেছেন, "মঙ্গল গ্রহে একটি এলিয়েনের পদচিহ্নের মতো দেখাচ্ছে ওই ছবিটি।" আবার একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, "ঈশ্বরের সমস্ত সৃষ্টিই সৌন্দর্যকে ধারণ করে এবং মহাবিশ্বও তার বাইরে নয়। অন্য একজন ইনস্টাগ্রামে বলেছেন, "এমন কিছু দর্শনীয় জিনিস যা আপনাকে নির্বাক করে দেয়!"
ওই ছবির ক্যাপশনে নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের পক্ষে আরও লেখা হয়েছে যে, একটি বৃহত্তর গর্ত একটি দ্বিতীয় পাথুরে অববাহিকার মধ্যে রয়েছে। এই গর্তকে বায়ুযুক্ত বলে বর্ণনা করা হয়েছে। পোস্টটিতে আরও ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে, এয়ারি ক্রেটার মূলত লাল গ্রহের জন্য শূন্য-দ্রাঘিমাংশ সংজ্ঞায়িত করেছিল। কিন্তু বিজ্ঞানীরা গ্রহের পৃষ্ঠের আরও বিশদ চিত্রগুলি ক্যাপচার করা শুরু করলে, তাদের আরও সুনির্দিষ্ট মার্কার প্রয়োজনহয়। তাই বিদ্যমান মানচিত্র পরিবর্তন না করার জন্য নাসা ছোট গর্তটিকে নাম দিয়েছে 'এয়ারি-০' (এয়ারি শূন্য)। সূত্র: নিউইয়র্ক পোস্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।