মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভিনগ্রহীদের তৈরি করা আস্তানা? নাকি পূর্বসূরিদের পরিত্যক্ত মহাকাশযান? চাঁদের প্রত্যন্ত কোণে, ঘনক-সম ওই বস্তুটি কী, যার অস্তিত্ব ধরা পড়েছে চাইনিজ রোভারের তোলা ছবিতে? যেমন খবর ছড়িয়েছে, তেমনটাই নয় তো? মানে বহুশ্রুত এবং চর্চিত, ‘রহস্যময় কুঁড়েঘর’ নয় তো? আপাতত এই প্রশ্নেরই উত্তর হাতড়ে বেড়াচ্ছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।
জানা গেছে, ইউতু-২ রোভার সম্প্রতি ‘দেখতে পেয়েছে’ চাঁদের উত্তর আকাশের ধার ঘেঁষে রয়েছে একটি ঘনক আকারের বস্তু। দেখতে অনেকটা কুঁড়েঘরের মতো। প্রাথমিকভাবে একেই ‘রহস্যময় কুঁড়েঘর’ বলে অভিহিত করছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। যে ইউতু-২ রোভার একে চিহ্নিত করেছে, সেটি তখন কাজ করছিল চন্দ্রপৃষ্ঠের ভন কারম্যান গহ্বরে। সেখান থেকে ৮০ মিটার দূরেই ছিল ‘মিস্ট্রি হাট’।
২০১৮ সালের ৮ ডিসেম্বর চীনা মহাকাশযানটি চাঁদে পাড়ি দিয়েছিল, সেটিও এখনও সেখানেই রয়েছে। তবে রহস্যময় কুঁড়েঘরটির হদিশ মিলেছিল চলতি বছরের নভেম্বরে, খবর প্রকাশ্যে এসেছে সম্প্রতি। সঙ্গে বেরিয়েছে ছবি। চায়না ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের আওতাধীন চ্যানেল ‘আওয়ার স্পেস’-এ ইউতু-২ নিয়মিত তার চন্দ্রান্বেষণের ডায়েরি প্রকাশ করে।
সেখানে বলা হয়েছে, ‘উত্তরের আকাশের দিকে হঠাৎ চোখ পড়ল। আকাশের সীমারেখা ঘেঁষে কী যেন একটা রয়েছে ওখানে! আগে দেখা যায়নি। এখন যাচ্ছে। দেখতে ঠিক রহস্যময় একটা কুঁড়েঘরের মতো। ঠিক পাশেই রয়েছে একটা গহ্বর। কী ওটা? ক্র্যাশল্যান্ডিং করার পর ভিনগ্রহীরা চাঁদে যে ঘাঁটি গড়েছে, সেটা? নাকি, চাঁদে এর আগে যে সব মহাকাশচারীরা গিয়েছেন, তাদের ফেলে যাওয়া কোনও মহাকাশযান?’ আপাতত এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন সবাই। উত্তর কি মিলবে? সূত্র: স্পেস ডট কম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।