গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) এলাকায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপ-কর্মসূচি ও পরিকল্পনা সম্পাদক এম নজরুল ইসলামকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে আরেক কেন্দ্রীয় নেতা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. মহিন উদ্দিনের বিরুদ্ধে। গত রোববার মধ্যরাতে ভিসি চত্বরের সামনে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মহিন উদ্দিন ও তার সঙ্গে থাকা মহানগর ছাত্রলীগের কিছু নেতাকর্মী মারধর করেন বলে অভিযোগ করেছেন নজরুল।
জানা গেছে, এম নজরুল ইসলাম ও মো. মহিন উদ্দিন, তারা দুজনেই কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের অনুসারী।
এ বিষয়ে নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণের সামনে থেকে জয় ভাইকে সালাম দিয়ে টিএসসির দিকে যাওয়ার সময় ভিসি চত্বরের সামনে আসলে তিনি (মহিন উদ্দিন) আমাকে ডাক দেন। উনার সঙ্গে কথাবার্তা বললাম, হাসাহাসি করলাম। তার পাশ থেকে এক জুনিয়র এসে হঠাৎ আমার গায়ে হাত তুলল। পরে জেনেছি, সেই জুনিয়র মহানগর ছাত্রলীগের। আমার হাতে একটা রিং ছিল, সেটাও পড়ে গেছে। মারার পর তিনি সেই জুনিয়রকে বাইকে করে পাঠিয়ে দিলেন।
এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নজরুল ইসলাম লিখেন, আমি আমার প্রাপ্য বিচারটা চাই, আমি অবাক হয়েছি এমন অবস্থা ছাত্রলীগের একজন সিনিয়র কেমন করে করতে পারে। বিচার না পেলে এর ভয়াবহতা এবং প্রাপ্য বিচার আমার জীবন দিয়ে হলেও ব্যবস্থা করব।
অভিযুক্ত মহিন উদ্দিনকে ফোন দিলে তিনি হাসপাতালে আছেন বলে ফোন রেখে দেন।
এ বিষয়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য জানান, বিষয়টা জেনেছি, নেত্রীর জন্মদিনটা পার করে আমি আর সভাপতি এটা নিয়ে বসে সমাধান করব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।