বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সিসিকের কাছে বিদ্যুৎ বিভাগের ৩৫ কোটি টাকার বকেয়া বিল রয়েছে। বার বার তাগাদা দেওয়ার পরও ‘টাকার অভাবে’ বকেয়া বিল পরিশোধ করতে পারছে না সিসিক। যার ফলে চরম অর্থ সংকটে’ পড়েছে সিলেট সিটি করপোরেশন। জানা গেছে, ওয়ান-ইলেভেনের বছর (২০০৭ সালে) সিলেট সিটি করপোরেশন সম্পূর্ণরূপে বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছিলো। এরপরে নিয়মিত বিল পরিশোধ করা হয়নি। চলতি বছরের মে মাসে সোয়া ৫ কোটি টাকা বকেয়া বিল পরিশোধ করে সিসিক। সে সময় ২৮ কোটির মতো বিল ছিলো। এখন সেটি বেড়ে ৩৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের বিতরণ অঞ্চল সিলেটের প্রধান প্রকৌশলী আবদুল কাদির বলেন, সর্বশেষ ওয়ান-ইলেভেনের বছর সিসিক কর্তৃপক্ষ সব বকেয়া টাকা পরিশোধ করেছিলো। কিন্তু এরপর থেকে বিল বকেয়া রাখতে শুরু করে সিসিক। আমরা বার বার তাগাদা দিয়ে চিঠি পাঠাই সিসিকের কাছে। কিন্তু তাদের পক্ষ বলা হয় থেকে ‘অর্থ সংকট’।
তিনি বলেন, এ বছরের মে মাসে সর্বশেষ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চার ডিভিশনকে বকেয়া বিদ্যুৎ বিল বাবদ ৫ কোটি ২৫ লাখ ৬৫ হাজার ৭২৩ টাকা পরিশোধ করেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। নগরভবনে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের কাছে সিলেট সিটি করপোরেশনের বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের চেক হস্তান্তর করা হয়। এরপর আর কোনো টাকা দেয়া হয়নি। বর্তমানে সিসিকের কাছে ৩৫ কোটি পাবে বিদ্যুৎ বিভাগ। সিসিক সূত্র জানিয়েছে, নগরীর রাস্তাগুলোর লাইট জ্বালানো, নিরবিচ্ছিন্ন পানির সরবরাহ ও অফিসে বিদ্যুৎ ব্যবহারের ফলে প্রতি মাসে লাখ টাকার উপরে বিদ্যুৎ বিল আসে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।