মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মথুরার এক ধোসা বিক্রেতা তার দোকানের নাম রেখেছিলেন ‘শ্রীনাথ ধোসা সেন্টার’। আর এ কারণেই তার দোকানে ভাঙচুর করা হয়েছে। যারা ভাঙচুর করেছেন তাদের অভিযোগ, কেন হিন্দু দেবতার নামে দোকানের নামকরণ করা হয়েছে? ভাঙচুরের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে নেট দুনিয়ায়। অবশেষে পদক্ষেপ নিয়েছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে মূল অভিযুক্তকে। দোকানের নামও বদলে ফেলা হয়েছে। দোকানের নাম রাখা হয়েছে ‘আমেরিকান ধোসা সেন্টার’। ঠিক কী হয়েছিল? মথুরার সদরবাজার সংলগ্ন তাকিয়া মহল্লায় চাকা লাগানো একটি দোকান চালান ওই ধোসা বিক্রেতা। নিজের সেই দোকানের নাম হিন্দু দেবতার নামে রেখেছিলেন তিনি। এই ‘অপরাধেই’ ওই ব্যক্তির ওপরে চড়াও হয় স্থানীয়রা। ভিডিওতে দেখা গেছে, কিভাবে ওই ব্যক্তিকে নানা প্রশ্নবাণে জর্জরিত করছিল তারা। কেন মুসলিম হয়েও হিন্দু দেবতার নামে দোকানের নাম রেখেছেন ওই ব্যক্তি, জানতে চাওয়া হয় তার কাছে। এতে মথুরা অপবিত্র হচ্ছে বলেই দাবি স্থানীয়দের। এমনকি ওই দলকে কৃষ্ণনাম জপ করতেও দেখা যায় মথুরাকে। ভিডিওতে দেখা যায়, দোকানের এই নাম দেখে ভুল করে এখানে খায় হিন্দুরা। এরপরই শুরু হয় ভাঙচুর। কোতোয়ালি থানার ইন্সপেক্টর সূর্যপ্রকাশ শর্মা জানিয়েছেন, ‘মূল অভিযুক্ত শ্রীকান্ত চকবাজার এলাকার বাসিন্দা। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সে নিজের অপরাধ স্বীকারও করেছে।’ অভিযুক্তরা কেউই কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য নয় বলেও জানিয়েছেন তিনি। শ্রীকান্তকে জেরা করার পরই তিনি তার সঙ্গীদের নামও বলে দিয়েছেন। তাদেরও দ্রæত গ্রেফতার করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। রোববার সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই দোকান ভাঙচুরের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর এফআইআর দায়ের হয় অভিযুক্তদের নামে। তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দÐবিধির ৪২৭ এবং ৫০৬ ধারায় মামলা করা হয়েছে। সংবাদ প্রতিদিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।