পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
পাকিস্তান বুধবার আফগান ক‚টনীতিক এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ইসলামাবাদে আসার পর ট্রানজিট ভিসার একটি বিশেষ প্যাকেজের প্রস্তাব দিয়েছে। একই সঙ্গে কাবুলে পাকিস্তান দূতাবাস পাকিস্তানি, আফগান এবং অন্যান্য দেশের নাগরিকদের জন্য কনস্যুলার সেবা স¤প্রসারিত করেছে এবং তাদের দেশ ছাড়তে সাহায্য করছে।
কাবুলের অবনতিশীল পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে, রোববার তালেবানদের হাতে শহরটি পতনের পর পাকিস্তান সরকার কাবুল থেকে আগত বিদেশী ক‚টনীতিক, সাংবাদিক এবং বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কর্মকর্তাদের জন্য চব্বিশ ঘণ্টা সব পাকিস্তানি বিমানবন্দর খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ রশিদ আহমেদ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের নির্দেশে ক‚টনীতিক ও কর্মকর্তাদের ট্রানজিট ভিসার বিশেষ প্যাকেজ দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আগতদের সুবিধার্থে সংশ্লিষ্ট কর্মীদের পাকিস্তানি বিমানবন্দরে পাওয়া যাবে।
মন্ত্রী প্রকাশ করেছেন যে, বর্তমানে তোরখাম বা চমন সীমান্তে কোন আফগান অভিবাসী উপস্থিত নেই। তিনি বলেন, এ দুই সীমান্তে পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ বলে জানা গেছে। রুট বাণিজ্য এবং ট্রানজিটের জন্য উন্মুক্ত। সীমান্তে সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
পশ্চিমা দেশগুলোর অধিকাংশই আফগানিস্তান থেকে কর্মীদের সরিয়ে নিচ্ছে এবং তাদের মিশন বন্ধ করে দিয়েছে। তবে, কাবুলে পাকিস্তান দূতাবাস পাকিস্তানি, আফগান এবং অন্যান্য দেশের নাগরিকদের জন্য কনস্যুলার পরিষেবা প্রসারিত করে চলেছে এবং তাদের দেশত্যাগে সাহায্য করছে।
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত মনসুর আহমেদ খান এক বার্তায় বলেন যে, ভিসা এবং কনস্যুলার সেবা চালু আছে এবং সমস্ত আন্তর্জাতিক মিশন, ক‚টনীতিক, সংস্থা এবং গণমাধ্যমকে সাময়িকভাবে স্থানান্তর এবং প্রত্যাবাসনে সহায়তা করে তাদের পূর্ণ সহযোগিতা করা হচ্ছে। সূত্র : এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।