বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
বন্দরে কিশোর গ্যাংয়ের দফায় দফায় হামলায় শফিক (৭০)সহ তার ছেলে সোহেল নাতি জাবের ও তুষারর আহত হয়েছেন। এ সময় কিশোর গ্যাং এর সদস্যরা শফিকের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করে। উপজেলার সালেহনগর বাড়ইপারা এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। আহত শফিক বাদি হয়ে এ ঘটনায় বন্দর থানায় ইমন, শান্ত, পাবেল, রায়হান, গাজী, রাব্বি, শেখ ছিফাত, শেষ জুবায়ের, আকাশ, রুবেলের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১০/১২ জনের নামে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত রোববার (২৫ জুলাই) দুপুরের দিকে শফিকের বাসায় ইন্টারনেট সংযোগ লাগানোর সময় একই এলাকার রাসেল বাধা দেন। এ নিয়ে বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে রাসেল আরো ১২/১৫ জন লোক নিয়ে এসে তার ছেলে সাহেল নাতি জাবের ও তুষারকে মারধর করে।
এ ঘটনার পর তিনি বিকেলে দোকান থেকে বাসায় ফেরার পথে সালেহনগর মঞ্জুর রিক্সার গ্যারেজের সামনে রাসেলের ছেলে ইমন ও শান্ত, পাবেল, রায়হান, গাজী, রাব্বি, শেখ ছিফাত, শেষ জুবায়ের, আকাশ, রুবেলসহ আরো অজ্ঞাত ১০/১২ জন কিশোরগ্যাংয়ের সদস্য পথরোধ করে তাকে মারধর করে। এবং প্রাননাশের হুমকি দিয়ে চলে যায়ভরপর তিনি বাসায় গিয়ে দেখেন ওই কিশোরগ্যাংয়ের সদস্যরা তার বাড়িতে হামলা চালিয়ে বাড়ি ভাংচুর করে।
এ বিষয়ে আহত শফিক জানান, রোববার (২৫ জুলাই) থানায় অভিযোগ দায়ের করলেও মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) রাত পৌনে দশটা পর্যন্ত কোন পুলিশ অভিযোগের তদন্তে আসে নাই। তিনি মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে থানায় গিয়ে ওসির সাথে দেখা করলে পুলিশ পাঠাবেন বলে তাকে জানান। বর্তমানে তিনি কিশোরগ্যাংয়ের আতংকে রয়েছেন। বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দিপক জানান, বিষয়টি তিনি দেখবেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।