মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
স্যার রিচার্ড ব্রানসন মহাকাশে পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছে তাঁর সংস্থা ভার্জিন গ্যালাকটিক। ব্রিটিশ এই ব্যবসায়ী রিচার্ড ব্র্যানসন আজ রোববার মহাশূন্যের দ্বারপ্রান্তে উড়ে গিয়ে তার সারা জীবনের বাসনা পূরণ করলেন। তার কোম্পানি ভার্জিন গ্যালাকটিকের তৈরি একটি রকেট, যার নাম ইউনিটি, তাতে অন্যান্য ক্রুদের সাথে তিনি সহযাত্রী হিসেবে যাত্রা শুরু করলেন। যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো মরুভূমি থেকে দেড় ঘণ্টার এই পরীক্ষামূলক ফ্লাইট শুরু হয়। রকেটটি ৮০ কিলোমিটার উচ্চতায় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অতিক্রম করে। -বিবিসি
এখন তিনি পৃথিবীর দিকে নেমে আসছেন। যাত্রার প্রাক্কালে ব্র্যানসন বলেন, এই ফ্লাইটের মাধ্যমে মহাশূন্য ভ্রমণের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। স্পেসশিপ ইউনিটিতে থাকবে দু'জন পাইলট এবং চারজন ক্রু। মিশনের সাথে তিনি ছিলেন ইউনিটির দুই পাইলট ডেভ ম্যাকে এবং মাইকেল মাসুসি এবং তিনটি গ্যালাকটিক কর্মী- বেথ মূসা, কলিন বেনেট এবং সিরিশা বান্দলা।
তিনি আরও বলেন, মহাশূন্যে যারা বেড়াতে যেতে চাইবেন তাদের বেশ অর্থবান হতে হবে। মহাশূন্যে কয়েক মিনিটের অভিজ্ঞতার জন্য প্রতিটি টিকেটের ব্যয় পড়বে আড়াই লক্ষ ডলার। রিচার্ড ব্র্যানসনের মতোই আরেকজন বিলিওনেয়ার উদ্যোক্তা অ্যামাজনের মালিক জেফ বেজোসও এমাসের পরের দিকে তার কোম্পানির তৈরি রকেটে চড়ে মহাশূন্যে উড়ে যাবেন বলে কথা রয়েছে। তবে মহাশূন্যে অভিযানের এই পথটি রিচার্ড ব্র্যানসনের জন্য সহজ ছিল না।
মহাশূন্যে অভিযান ছিল রিচার্ড ব্র্যানসেন ছোটবেলার স্বপ্ন। তিনি ২০০৪ সাল থেকে মহাশূন্যে বাণিজ্যিক ভ্রমণ চালু করার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছেন। কথা ছিল ২০০৭ সালেই এই ভ্রমণ চালু হবে, কিন্তু রকেটে প্রাণঘাতী এক বিস্ফোরণের পর উদ্যোগটি মাঝপথে থেমে যায়। "ছেলেবেলা থেকেই মহাকাশ ভ্রমণের শখ আমার ছিল, বিবিসিকে মি. ব্র্যানসন বলেন, আমি আশা করছি আগামী ১০০ বছরের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মানুষ মহাশূন্যে সফর করতে পারবেন।"
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।