Inqilab Logo

শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে চাই নিরন্তর কাজ

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ৩১ মে, ২০২১, ১২:০৩ এএম

বর্তমানে কোভিড-১৯ কে ছাড়িয়ে যক্ষ্মা হয়ে উঠেছে সবচেয়ে সংক্রামক রোগ। অনেক মানুষ এই রোগে ভুগছে, আর মারা যাচ্ছে। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমরা দিন দিন সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসায় আমরা পেছনে পড়ে থাকতে পারি না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বৈশ্বিক যক্ষ্মা প্রতিবেদন-২০২০ অনুযায়ী, বাংলাদেশে বর্তমানে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ০.৩ মিলিয়ন। বাংলাদেশে এই রোগে সুস্থ হওয়ার সংখ্যা ৯০ শতাংশের বেশি। এমতাবস্থায়, যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা কার্যক্রম আরো জোরালোভাবে পরিচালনা করা সময়ের দাবি বলে মনে করি।

মো. তানসেন
শিক্ষার্থী, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, ঢাকা।


সরকারি ব্যাংকে প্রমোশন বৈষম্য
১৯৮০ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত যেসব কর্মচারী এলডিএ কাম ক্যাশিয়ার পদে ব্যাংকসমূহে যোগদান করেছে তাদের অনেককেই এখনও একই চেয়ারে বসতে হচ্ছে। এরূপ কর্মকর্তাদের ১৯-২০ বছরে প্রথমবার প্রমোশন হয়েছে, কিন্তু চেয়ার আগেরটাই রয়ে গেছে। অথচ, ২০০৮ সাল থেকে এলডিএ কাম ক্যাশিয়ার পদে লোক নেওয়া প্রায় বন্ধ রেখে অনেকবার তরুণদেরকে কর্মকর্তা হিসাবে ব্যাংকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নতুন নিয়োগ পাওয়াগণ রীতিমত প্রমোশন ও ইনক্রিমেন্ট পাচ্ছেন। কিন্তু ১৯৮০-১৯৯৫ সময়কালে নিয়োগপ্রাপ্তদের কয়েক বছর ইনক্রিমেন্ট দিয়ে পরে আর কোন ইনক্রিমেন্ট দেয়া হচ্ছে না। ফলে ২০-২৫ বছরের অভিজ্ঞ এসব ব্যাংক কর্মকর্তারা এখন নিজেদের ছেলেমেয়েদের বয়সীদের হাতে হেনস্থা ও অপমানের শিকার হচ্ছেন। অনেক দিনের অভিজ্ঞ এসব ব্যাংক কর্মচারীর ক্ষোভ ও বঞ্চনা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অবশ্যই বিবেচনা করবেন বলে প্রত্যাশা করি।
এস এম নজরুল ইসলাম
মিরপুর-১২, ঢাকা



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন