পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের একটি স্কুলে বিস্ফোরণের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৮তে। শনিবার ওই বিস্ফোরণের ঘটনায় আহত হয়েছেন ১৫০ জন। আফগান কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। নিহতদের অধিকাংশই স্কুল শিক্ষার্থী। ঘটনার পর আফগানিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী হতাহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যায়। আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি শনিবার ওই হামলার জন্য তালেবানকে দায়ী করেছেন। তবে তালেবান সে অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এদিকে, সহিংসতা বন্ধ করতে ব্যর্থ হওয়ায় সরকার ও পশ্চিমা শক্তিগুলোর ওপর দায় চাপিয়েছেন নিহতদের স্বজনরা। শনিবার সারা রাত ধরে দাফনানুষ্ঠান করা হয়েছে নিহতদের। হাসপাতালে নিহতদের স্বজনদের সাহায্য করছেন মোহাম্মদ রেজা আলী। তিনি বলেন, আমরা ছোট ছোট শিশুদের কবরস্থানে নিয়ে গেছি, আহতদের জন্য প্রার্থনা করেছি। আলী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমাদের সবাইকে কেন একসাথে মেরে ফেলে না? তাহলেই তো যুদ্ধ শেষ হয়! রয়টার্স জানিয়েছে, নিহতদের স্বজনরা হাসপাতালের দেয়ালে সাঁটানো তালিকায় নিহতের নাম খুঁজতে ভিড় করেছেন। রয়টার্র্র্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।