নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
তিন সংস্করণের দশক সেরা একাদশ আগের দিন জানিয়ে দিয়েছিল আইসিসি। এবার সব সংস্করণ মিলিয়ে দশক সেরার পুরুষ ক্রিকেটারের নামও ঘোষণা করল ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা। এই সম্মাননা হিসেবে স্যার গারফিল্ড সোবার্স অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি। এছাড়াও তিন সংস্করণে আলাদাভাবে দশক সেরা ক্রিকেটারদের নামও জানিয়ে দিয়েছে আইসিসি। টেস্টের দশক সেরা হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান স্টিভেন স্মিথ। ওয়ানডের দশক সেরাও কোহলি। টি-টোয়েন্টি দশক সেরা হিসেবে তারা বেছে নিয়েছে আফগানিস্তানের লেগ স্পিনার রশিদ খানকে।
২০১০-২০২০ এই দশকে সেরা নৈপুণ্য দিয়ে এসব অর্জন পাচ্ছেন এই ক্রিকেটাররা। এই দশকে সব সংস্করণে অবিশ্বাস্য ধারাবাহিক ছিলেন কোহলি। গড়েছেন একের পর এক রেকর্ড। এই দশ বছরে ৮৬ টেস্ট খেলে ৫৩.৬২ গড়ে ৭ হাজার ২৪০ রান করেন কোহলি। তার ব্যাট থেকে এসেছে ২৭ সেঞ্চুরি। দশ বছরে ২০৮ ওয়ানডেতে কোহলি ৬১.৮৩ গড়ে করেন ১০ হাজার ৩৮৮ রান। শতরানের ইনিংস খেলেন ৩৯ বার। ৮০ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে ৫০.৩২ গড়ে ২ হাজার ৭৬৮ রান এসেছে তার ব্যাটে। ফিফটির বেশি রান করেছেন ২৪ ইনিংসে।
গত ১০ বছরে টেস্টের রাজা ছিল স্মিথ। এই ডানহাতি এক বছর নিষিদ্ধ থাকার পরও নিজের রেকর্ড নিয়ে গেছেন চ‚ড়ায়। ৬৯ টেস্ট খেলে ৬৫.৭৯ গড়ে ৭ হাজার ৪০ রান এসেছে তার ব্যাটে। করেছেন ২৬ সেঞ্চুরি। গত দশকে যেমন উত্থান হয়েছে আফগানিস্তানের। ক্রিকেট পেয়েছে রশিদ খানের মতো বিস্ময়কর তারকার। লেগ স্পিনের ভেল্কি দিয়ে পুরো এক দশক মোহাবিষ্ট করে রাখেন। বেশিরভাগ খেলেছেন টি-টোয়েন্টি। দশক সেরা টি-টোয়েন্টি এই ক্রিকেটার ৪৮ ম্যাচ খেলে নেন ৮৯ উইকেট। প্রতি ১২.৬২ রান খরচায় পেয়েছেন একটি করে উইকেট। মারকাটারি ক্রিকেটেও তার বল থেকে ওভারপ্রতি ৬.১৪ রানের বেশি নেওয়া যায়নি। এছাড়া অস্ট্রেলিয়ার অ্যালিসা প্যারিকে দশক সেরা নারী ক্রিকেটার হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে আইসিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।