নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সময়ের সেরা ব্যাটারই মানা হয় তাকে। আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও। অথচ চলতি আসরে যেন রানই করতে পারছিলেন না বিরাট কোহলি। অবশেষে জ্বলে উঠেছেন এ তারকা। গুজরাট টাইটান্সের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে অসাধারণ এক ইনিংস খেলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর আশা টিকিয়ে রাখলেন এ তারকা।
গতপরশু রাতে আইপিএলের ম্যাচে গুজরাট টাইটান্সকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৬৮ রান করে গুজরাট। জবাবে ৮ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছায় বেঙ্গালুরু।
গুজরাটের ছুঁড়ে দেওয়া লক্ষ্যে ওপেনিংয়ে নেমে ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। ৫৪ বলের ইনিংসটি তিনি সাজান ৮টি চার ও ২টি ছক্কায়। সবচেয়ে বড় কথা অধিনায়ক ফাফ দু প্লেসির সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে গড়েন ১১৫ রানের জুটি। তাতেই জয়ের ভিত পেয়ে যায় দলটি। এরপর গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের সঙ্গে আরও ৩১ রানের জুটি গড়ে আউট হন কোহলি। ম্যাচ শেষে স্বস্তি ঝরে কোহলির কণ্ঠে, ‘ম্যাচটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমার হতাশা ছিল আসরে এবার দলের প্রয়োজনে আমি তেমন কিছুই করতে পারছিলাম না। এটা আমাকে কষ্ট দিচ্ছিল। আমি কখনোই আমার পরিসংখ্যান নিয়ে ভাবি না। দলের জন্য অবদান রাখতে না পারাটাই ছিল আমার কষ্ট। আজকের ম্যাচে অবশেষে আমি দলের জন্য ভূমিকা রাখতে পেরেছি। দলকে একটা ভালো জায়গায় পৌঁছে দিতে পেরেছি।’
পরিশ্রম করেই ছন্দ ফিরে পেয়েছেন বলে জানান এ তারকা, ‘অনেক কিছুকেই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। একমাত্র জিনিস যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন তা হল কঠোর পরিশ্রম করা। সেটা আপনার হাতে রয়েছে। আমি মনে করি এই মুহূর্তে জীবনে আমি সব থেকে ভারসাম্যযুক্ত পর্যায়ে রয়েছি। মাঠে কঠোর পরিশ্রম ও অনুশীলন করছি। আমি যা তাতেই আমি খুশি। যেভাবে আমার জীবন কাটাচ্ছি তাতে কোনো আক্ষেপ নেই।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।