Inqilab Logo

বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

চিঠিপত্র

| প্রকাশের সময় : ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:০১ এএম

শহীদ মিনার স্থাপন করুন

সিলেটের সীমান্তবর্তী উপজেলা জকিগঞ্জের অধিকাংশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নেই শহীদ মিনার। উপজেলার ১৩৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩টিতে স্থানীয়ভাবে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হলেও বাকি ১৩৩টি বিদ্যালয়ে নেই শহীদ মিনার। ২৩টি উচ্চ বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৩টিতেই শহীদ মিনার নেই। বছরের পর বছর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসসহ বিভিন্ন জাতীয় দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। দিবসকে কেন্দ্র করে কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান কলাগাছ কিংবা বাঁশ-কাঠ দিয়ে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করে কোনো রকমে দিবস পালন করে। তাই যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এ সমস্যার সমাধানে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য।
রেদ্বওয়ান মাহমুদ
জকিগঞ্জ, সিলেট।

 

প্রতি ইউনিয়নে লাইব্রেরি চাই
বাংলাদেশ জনসংখ্যার ভিত্তিতে পৃথিবীর মানচিত্রে অষ্টম অবস্থানে থাকলেও সাক্ষরতার হার বেড়ে ৭০ শতাংশের ওপর চলে এসেছে। দেশে বছর বছর সাক্ষরতার হার বাড়লেও বাড়ছে না প্রয়োজন অনুযায়ী লাইব্রেরির সংখ্যা। এর প্রধান কারণ হলো দেশজুড়ে লাইব্রেরি স্থাপন ও পরিচালনায় জাতীয় বাজেটে বরাদ্দ থাকে খুবই স্বল্প পরিমাণ অর্থ। অথচ, সাক্ষরতা বিস্তার, দক্ষ জনশক্তি, প্রশিক্ষণ এবং জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রতিটি ইউনিয়নে পাবলিক লাইব্রেরি হওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন। বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে পাড়ায় পাড়ায় পাঠাগার গড়ে তোলার আন্দোলন ছিল রাজনৈতিক আন্দোলনের মতো জনপ্রিয় স্লােগান। এই লাইব্রেরিকে গুরুত্ব দিয়ে প্রমথ চৌধুরী তার লেখায় লাইব্রেরিকে স্কুল-কলেজের চেয়ে বেশি গুরুত্বারোপ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বসহকারে ভাবার সময় এসেছে। আশা করি, যথাযথ কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।
মো. মিরান উদ্দিন
শিক্ষার্থী, গাছবাড়িয়া সরকারি কলেজ, চট্টগ্রাম।

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন