মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
হাড়কাঁপানো ঠান্ডা পড়েছে দিল্লিতে। শনিবার রাজধানীর তাপমাত্রা নামল ২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যা এই মওসুমের সর্বনিম্নতম। আবহাওয়া দফতরের তথ্য অনুসারে এর আগে সেই ১৯০১ সালে এত ঠান্ডা পড়েছিল সারা দেশে। ১৪ ডিসেম্বর থেকে যে ঠান্ডার এই দৌড় চলছে, যা নতুন বছরেও থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
দিল্লির বেশির ভাগে জায়গায় শৈত্যপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। পশ্চিম হিমালয় থেকে কনকনে হাওয়া বাধাহীনভাবে ঢুকতে থাকায় রাজধানীর তপামাত্রা কোথাও কোথাও এক ধাক্কায় ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে নেমে গিয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সফদরজঙে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। শনিবারও শৈত্যপ্রবাহের মতো পরিস্থিতি থাকবে বলে জানিয়েছে দিল্লির আবাহাওয়া ভবন।
শুক্রবার জাফরপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আয়া নগরে ৩.৫ ডিগ্রি, লোধী রোডে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
জম্মু-কাশ্মীর এবং হিমাচল প্রদেশে গত ১২ ডিসেম্বর থেকে তুষারপাত হচ্ছে। ফলে সেখান থেকে হিমশীতল হাওয়া রাজধানীতে ঢুকছে। যার জেরে তাপমাত্রা হু হু নামছে। তবে রবিবার থেকে আগামী কয়েকটা দিন তাপমাত্রা সামান্য বাড়বে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৩ ডিগ্রির কাছাকাছি। ২২-২৪ ডিসেম্বর ফের কুয়াশার দাপট দেখা দিতে পারে বলে পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের।
ঠান্ডা বাড়ার পাশাপাশি রাজধানীর বাতাসের গুণমানও নেমেছে। ‘খারাপ’ পর্যায়ে পৌঁছেছে বাতাসের গুণমান। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ২৮১-তে পৌঁছেছে। শনি এবং রবিবার এই পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে বলে জানিয়েছে সিস্টেম অব এয়ার কোয়ালিটি অ্যান্ড ওয়েদার ফোরকাস্টিং অ্যান্ড রিসার্চ (সফর)। সূত্র : আনন্দবাজার
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।