পবিত্র লাইলাতুল বরাত
আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল বরাত। পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের গুনাহ মাফ, বিপদমুক্তি ও
শীতে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ান
শীত আমাদের দরজায় উঁকি দিচ্ছে। এখন মাঝরাতে আর সকালে তীব্র শীত অনুভব হচ্ছে ঢাকায়। গ্রামে-গঞ্জে অনেক আগে থেকেই শীতের তীব্রতা বেড়েছে। শীত একদিকে যেমন আনন্দের অপরদিকে আমাদের সমাজের একশ্রেণীর মানুষের জন্য কষ্টদায়ক। যাদের রাতে ঘুমানোর আশ্রয়টুকু নেই, যাদের বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে, শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে পথে নেমেছে তাদের জন্য এ শীত অবর্ণনীয় কষ্টের। আসুন, মানবিক দিক বিবেচনা করে এই অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াই। যার যা সামর্থ্য আছে সেটা দিয়ে তাদের জন্য অন্তত শীতের একটি পোশা কিনে দিতে পারি, নিজেদের পুরনো জামা-কাপড় থাকলে সেটা দিয়েও সহযোগিতা করা যায়।
মু.আবদিম মুনিব
শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার করুন
জেলা শহর নেত্রকোনার সাথে কেন্দুয়া উপজেলাসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকার যাতায়াতের একমাত্র রাস্তাটির আজ বেহাল দশা নিপতিত। গত দুই বছরেরও অধিক সময় ধরে এই ভাঙা রাস্তায় চলাচল করছে মানুষজন। বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রতিদিনই আসা-যাওয়া করা হাজারো মানুষের সকলেই ভয়ে থাকেন অনিরাপদ যাত্রার কারণে। কেন্দুয়া থেকে নেত্রকোনার ২৭ কিলোমিটার রাস্তা যেতে যেখানে সময় লাগতো ৪০ মিনিট, সেখানে বর্তমানে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা সময়েও পৌঁছাতে কষ্ট হয়। আগের ভাড়ার চেয়ে ভাড়াও বেড়েছে অনেকটা। যেটা সাধারণ জনগণের জন্য খুবই ভোগান্তির বিষয়। শুধু যাত্রীর ভোগান্তিই নয় প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। ছোট-বড় গর্তে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গত ৮ অক্টোবর এক অটোরিকশা উল্টে আহত হয়েছে ড্রাইভারসহ পাঁচজন। গত দুই বছরে অনেক বার রাস্তাটি সংস্কারের কথা উঠলেও এখন পর্যন্ত বাস্তব কোন কার্যক্রম চোখে পড়েনি। তাই কেন্দুয়াসহ আশপাশের এলাকার মানুষের নিরাপদ যাতায়াতের লক্ষ্যে কেন্দুয়া-নেত্রকোনা রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের জন্য যথাযথ কতৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করছি।
দেলোয়ার হোসেন রনি
কেন্দুয়া, নেত্রকোনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।