যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
করোনাকালীন সময়ে খেজুর খেলেই উপকার পাবেন যে কেউ। ফ্রুক্টোজ ও গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। এতে রয়েছে প্রয়োজনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন এ, বি, সি, সালফার, প্রোটিন, ম্যাঙ্গানিজ, ফাইবার ও আয়রন। বর্তমানে বাজারে দামও সহনীয়।
শিশুদের প্রতিদিন এক থেকে দুটি করে খেজুর খাওয়া উচিত। আর প্রাপ্তবয়স্করা প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচটি খেজুর খেতে পারেন। সকালে উঠে খালি পেটে চার থেকে পাঁচটি খেজুর চিবিয়ে খেতে পারেন। এছাড়া দুধের সঙ্গে ফুটিয়ে খেতে পারেন। আবার সারারাত পানিতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে সেই পানি পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
খেজুর রক্তস্বল্পতা দূর করে। এতে থাকা ভিটামিন বি (বি১, বি২, বি৩, বি৫), ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি এবং প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। খেজুরে থাকা ভিটামিন বি৬ মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়, শরীরে গ্লুকোজের ঘাটতি পূরণ করে, এতে থাকা সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম ও কপার হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। খেজুরে উপস্থিত সালফার কম্পাউন্ড অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও হজমশক্তি বাড়ায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।